মঙ্গলবার, ২২শে এপ্রিল ২০২৫, ৯ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের খুব ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হতে চাই
  • বার্লিনে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে যোগ দেবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • পলাতক সব এমপি-মন্ত্রীকে আইনের আওতায় আনা হবে
  • শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
  • প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল শ্রম সংস্কার কমিশন
  • জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রথমবার ট্রাইব্যুনালে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা
  • বিশেষ বিসিএসে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ
  • আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি ও বিআইএসটি উদযাপন করলেন শিক্ষক সম্মাননা ও শিক্ষক মিলন মেলার

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
১৬ অক্টোবর ২০২৩, ১৬:৩৪

সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি ঢাকা এবং বিআইএসটি গাজীপুর কর্তৃক আয়োজিত বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে চান্দনা চৌরাস্তার গাজীপুর বিআইএসটির অডিটরিয়ামে “শিক্ষক সম্মাননা ও শিক্ষক মিলন মেলা-২০২৩” অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে গাজীপুর জেলার শতাধিক শিক্ষক, উপাধ্যক্ষ ও অধ্যক্ষকে সম্মাননা স্মারক ও সংবর্ধণা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কথা সাহিত্যিক আনিসুল হক। অনুষ্ঠানের সভাপতি সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি ও এনআইইটির প্রতিষ্ঠাতা ইঞ্জিনিয়ার আবদুল আজিজ, প্রধান আলোচক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর শামীম আরা হাসান।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিআইএসটির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ মোঃ দেলোয়ার হোসাইন, অগ্রণী মডেল কলেজর অধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম, শিক্ষাবিদ প্রফেসর নূরুল আমিন। প্রধান আলোচক হিসেবে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর শামীম আরা হাসান বলেন, শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমরা ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে উঠি।

এই বিশেষ দিনে আসুন আমাদের শিক্ষক দিবসের মধ্যে দিয়ে শিক্ষকদের যে অবদান তা জাতীয় উন্নয়নে রোল মডেল হিসেবে থাকবে। বিশ্ব শিক্ষক দিবস হচ্ছে ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর ৫ অক্টোবর বিশ্ব ব্যাপী পালিত হয়ে থাকে। এই দিবসটি শিক্ষকদের যথাযথ সম্মান রক্ষা এবং সমাজে তাদের অবদানকে স্মরণ করার জন্য পালন করা হয়।

ইউনেস্কোর মতে, বিশ্ব শিক্ষক দিবস শিক্ষা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ পালন করা হয়। এসব বিষয় প্রধান আলোচকের বক্তব্যে উঠে আসে। তিনি এবছরের শিক্ষক দিবসের প্রতিপাদ্য, ‘কাঙ্ক্ষিত শিক্ষার জন্য শিক্ষক: শিক্ষক স্বল্পতা পূরণ বৈশ্বিক অপরিহার্যতা’ তুলে ধরে তার আলোচনায়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আনিসুল হক বলেন বাংলাদেশের সব মানুষই শিক্ষকদের কথা শুনলে গভীর শ্রদ্ধায় নত হয়ে যায়। শিক্ষক যে লেভেলেরই হোক স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় তাঁদের শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক অবদান রয়েছে। শিক্ষকরা অনেক ধৈর্য ধারন করে পাঠদান করান। তিনি আরও বলেন আমি জীবনে শিক্ষকদের প্রচুর ভালোবাসা পেয়েছি। আনিসুল হক তার শিক্ষা জীবনের বিভিন্ন অর্জনের কথা তুলে ধরেন অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানে সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আবদুল আজিজ বলেন জেনারেল শিক্ষার কারণে বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আমরা প্রফেশনাল শিক্ষা নিয়ে কাজ করছি, দক্ষ জনবল তৈরী করে সেক্টরওয়াইজ প্রতিটি শিক্ষার্থীদেরকে কর্ম উপযোগী করছি। এখানে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে কর্মমুখী বা প্রফেশনাল শিক্ষার, যাতে করে শ্রেনী কক্ষেই তৈরী হবে দক্ষ জনশক্তি।

অধ্যক্ষ মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন বলেন, ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠাকাল হতেই এই প্রতিষ্ঠান সব সময় চেষ্টা করেছে ব্যতিক্রম কিছু করার। স্মার্ট নাগরিক হতে হলে স্মার্ট শিক্ষার বিকল্প নেই। শিক্ষকদের উদ্দেশে বলেন আপনারাই মানুষ গড়ার কারিগর। শিক্ষকদের সম্মান দিলে আগামীর দিন হবে স্মার্ট বাংলাদেশ।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর