মঙ্গলবার, ২২শে এপ্রিল ২০২৫, ৯ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের খুব ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হতে চাই
  • বার্লিনে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে যোগ দেবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • পলাতক সব এমপি-মন্ত্রীকে আইনের আওতায় আনা হবে
  • শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
  • প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল শ্রম সংস্কার কমিশন
  • জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রথমবার ট্রাইব্যুনালে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা
  • বিশেষ বিসিএসে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ
  • আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

লক্ষ্মীপুরে হত্যা ও ডাকাতি মামলায় ১১ জনের যাবজ্জীবন

তছলিমুর রহমান, লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত:
১৭ অক্টোবর ২০২৩, ১৮:১৪

লক্ষ্মীপুরে ডাকাতিসহ মকবুল আহমেদ হত্যা মামলায় ১১ জনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেকের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরো এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।


মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন। তবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় লিপি বেগম ও নুরনাহার বেগম নামে দুইজনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।


জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


তিনি বলেন, রায়ের সময় দণ্ডপ্রাপ্ত হোসেন পাটওয়ারী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্যরা পলাতক রয়েছেন।
তারা হলেন, মো. কাউছার, আবুল হোসেন, ছোট কামাল, বেলাল হোসেন, আনোয়ার হোসেন, রিপন হোসেন, কবির হোসেন, ইসমাইল হোসেন, আলমগীর হোসেন ও আবুল কালাম বাহার।


আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে সদর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ গঙ্গাশিবপুর গ্রামের আবুল খায়ের মাস্টার বেপারী বাড়ির মকবুল আহম্মদের ঘরে মুখোশধারী ডাকাতদল হানা দেয়। এ সময় ঘরের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ডাকাতরা। একপর্যায়ে তারা ঘরের গৃহকর্তা মকবুল আহম্মদের (৭০) বুকে গুলি করে।

এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে ঘরে থাকা মূল্যবান মালামালসহ স্বর্ণালংকার লুটে নিয়ে যায় আসামিরা। এ ঘটনায় পরদিন অজ্ঞাতদের আসামি করে সদর থানায় মামলা করেন নিহতের মেয়ে দেলোয়ারা বেগম।


২০০৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও দত্তপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক আবুল কাশেম ভূঁইয়া ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য প্রমান শেষে আদালত এ রায় দেন। মামলা চলা চলাকালীন এক আসামি মারা যান।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর