মঙ্গলবার, ২২শে এপ্রিল ২০২৫, ৯ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের খুব ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হতে চাই
  • বার্লিনে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে যোগ দেবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • পলাতক সব এমপি-মন্ত্রীকে আইনের আওতায় আনা হবে
  • শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
  • প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল শ্রম সংস্কার কমিশন
  • জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রথমবার ট্রাইব্যুনালে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা
  • বিশেষ বিসিএসে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ
  • আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

গাজীপুরে শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষে এএসপিসহ আহত ১০

গাজীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
৪ নভেম্বর ২০২৩, ১৪:১৪

গাজীপুর সদর উপজেলার নতুন বাজার এলাকার বেতন বৃদ্ধির দাবিতে বিক্ষোভ করেছে পোশাক শ্রমিকরা। এ সময় শ্রমিক পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

এতে শিল্প পুলিশের সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) সহ দুই পক্ষের কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে।
শনিবার (৪ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে ওই এলাকার এসএম নিট গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিক্ষোভ করে।

শ্রমিক, পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, বেতন বৃদ্ধির দাবিতে গত কয়েকদিন ধরেই গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন পোশাক কারখানা শ্রমিকরা বিক্ষোভ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে গাজীপুর সদর উপজেলার নতুন বাজার এলাকায় এসএম নিট গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিক্ষোভ করে। এক পর্যায়ে শ্রমিকরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে উত্তেজিত শ্রমিকরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারসেল ছুঁড়ে। এ ঘটনায় গাজীপুর-২ শিল্প পুলিশের সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. আসাদ, পরিদর্শক আবদুর নুর ও কয়েকজন শ্রমিকসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। পরে আহতদের বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ এর সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. আসাদ জানান, বেতন বৃদ্ধির দাবিতে শ্রমিকরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করে। এসময় তাদের বুঝানোর চেষ্টা করলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে আমি নিজে এবং পুলিশের আরো কয়েকজন আহত হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেট ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর