বুধবার, ৪ঠা জুন ২০২৫, ২০শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সব ধরনের চাকরির নিয়োগে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি
  • সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে
  • বাস্তবমুখী মিত্যব্যয়ীতার বাজেট দেওয়া হয়েছে
  • ঈদে পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে সবার ছবি তোলা হবে
  • ট্রাইব্যুনালে হাজির হননি শেখ হাসিনা, ১৯ জুন চূড়ান্ত শুনানি
  • জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে
  • নগর ভবনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
  • সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়ার আভাস
  • ডিসেম্বরে চালু রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র, নেপাল থেকেও আসছে ৪০ মেগাওয়াট
  • বাজেটে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য থাকছে যেসব সুবিধা

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় সপ্তম রুমা

আতাউর রহমান, শেরপুর (বগুড়া)

প্রকাশিত:
১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১৫:২৮

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলে জাতীয় মেধাক্রমে সারা দেশে সপ্তম হয়েছেন বগুড়ার শেরপুর উপজেলার মেয়ে মোছা. রাবেয়া খাতুন রুমা (১৮)। ভর্তি পরীক্ষায় তিনি ৯০ দশমিক ০৫ নম্বর পেয়ে সপ্তম স্থান অর্জন করেছে।

রুমা বগুড়ার শেরপুর উপজেলার শাহ বন্দেগী ইউনিয়নের অন্তর্গত শেরুয়া পাড়ার শেরুয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিত শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম (বিএসসি) ও গৃহিণী মোছা. আজমেরী দম্পতির বড় মেয়ে। ছোট ছেলে নবম শ্রেণির ছাত্র।

পারিবারিকসূত্র জানায়, রুমা শেরুয়া দহপাড়া কেজি স্কুলে প্রথম শ্রেনিতে ভর্তির মাধ্যমে তার শিক্ষাজীবন শুরু করেন। পরে, ওই স্কুল থেকেই পঞ্চম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়ে তার বাবার কর্মস্থল শেরুয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হন। অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি হন উপজেলার সামিট স্কুল এন্ড কলেজে। ২০২১ সালে সামিট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ (গোল্ডেন) পেয়ে এসএসসি পাস করেন। ২০২৩ সালে উপজেলার শেরউড ইন্টারন্যাশনাল (প্রা.) স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ (গোল্ডেন) পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করেন। তার এমন সাফল্যে পরিবার, এলাকাবাসী ও স্বজনদের মাঝে আনন্দঘন পরিবেশ বিরাজ করছে।

এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় সপ্তম স্থান অধিকারী রুমা একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘মহান আল্লাহ তায়ালার দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া। এ এক স্বপ্নের মতো অনুভূতি যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আমি যে ফলাফল অর্জন করেছি, মহান আল্লাহ তায়ালার বিশেষ রহমত ছাড়া এটা কোনভাবেই সম্ভব ছিলনা। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।’

মেয়ের জন্য দোয়া চেয়ে শিক্ষক বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ে ছোট বেলা থেকেই মেধাবী। তার এই ফলাফলে আমি, আমার পরিবারসহ পুরো গ্রামবাসী আনন্দিত। দেশবাসীর পাশাপাশি আমার মেয়ে যেন এই গ্রামবাসীর চিকিৎসাসেবায় আজীবন এগিয়ে আসতে পারে সকলে সেই দোয়া করবেন। ’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর