মঙ্গলবার, ২৬শে নভেম্বর ২০২৪, ১২ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ
  • গণমাধ্যমে হামলা-ভাঙচুর হলে ব্যবস্থা
  • কঠোর হতে চায় না সরকার, আমরা চাই শান্তিপ্রিয় সমাধান
  • বুড়িচংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
  • নিম্নচাপে উত্তাল সাগর, ৪ সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত
  • ঢাকার যে ৫ এলাকায় আজ বেশি বায়ুদূষণ
  • সংঘর্ষে না জড়িয়ে শিক্ষার্থীদের শান্ত থাকার আহ্বান সরকারের
  • যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
  • ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে অটোরিকশাচালকরা
  • ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

মাসহ এসএসসি পরীক্ষার্থী চাচার হাতে খুন

গোপালগ‌ঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১২:২৯

জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে চাচার হাতে খুন হলো এসএসসি পরীক্ষার্থী লামিয়া (১৬) ও তার মা বিউটি বেগম (৩৮)। এ ঘটনায় আহত হয়েছে লামিয়ার ছোট বোন অন্তরাও (১২)।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, ওই গ্রামের কৃষক টুকু মিনার স্ত্রী ও মেয়ে। লামিয়া জালালাবাদ ইউনিয়নের খালিয়া ইউনাইটেড একাডেমি থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিলো।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, বড় ভাই হারুন মিনার সঙ্গে মেঝ ভাই টুকু মিনারের বাড়ির জমির সীমানা নিয়ে বিরোধ চলছিল। রোববার সন্ধ্যায় টুকু মিনার মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী লামিয়া বাড়ির সীমানায় দাঁড়িয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন। তখন বড় চাচা হারুন মিয়া লামিয়াকে ওই স্থানে থেকে সরে যেতে বলে। এ নিয়ে লামিয়া সঙ্গে চাচা হারুন মিনার ঝগড়াঝাঁটি শুরু হয়। এসময় লামিয়ার মা বিউটি বেগম ও ছোট বোন অন্তরা ঘটনাস্থলে আসে। একপর্যায়ে চাচা হারুন মিনা দেশীয় অস্ত্র (কাতরা) দিয়ে লামিয়া ও তার মা বিউটি বেগমের পেটে কুপিয়ে আহত করেন। এতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই লামিয়া ও তার মায়ের মৃত্যু হয়। এসময় ছোট বোন অন্তরাও আহত হয়।

পরে স্থানীয়রা হতাহতদের গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলে লামিয়া ও তার মা বিউটি বেগমকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অন্তরাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

গোপালগঞ্জ সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলমাস আল রাজী ঘটনার সত্যতার স্বীকার করে বলেন, অভিযুক্ত হারুন মিয়া ও তার স্ত্রীসহ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর