প্রকাশিত:
২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১৩:১৯
রপ্তানিকারক, প্রক্রিয়াজাতকারণ কারখানায় ঋণ দেওয়া হলেও যুগের পর যুগ ধরে ব্যাংক ঋণ থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছিলেন উপকূলের মাছ চাষিরা। মাঠ পর্যায়ের মাছ চাষিদের ব্যাংক ঋণের আওতায় আনতে খুলনা অঞ্চলে ক্লাস্টারভিত্তিক (গুচ্ছভাবে) সিএমএসএমই ঋণ প্রদান কার্যক্রম শুরু করেছে বিভিন্ন ব্যাংক।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) খুলনার একটি হোটেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এস এম হাসান রেজা ৪৭ জন উদ্যোক্তার মাঝে ৪ কোটি ৭০ লাখ টাকার ঋণের চেক তুলে দেন।
ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, এতোদিন বিভিন্ন সেক্টরের উদ্যোক্তাদের মাঝে ক্লাস্টারভিত্তিক সিএমএসএমই ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। কিন্তু মৎস্য সেক্টর বরাবরই উপেক্ষিত থেকে গেছে। যার কারণে এবার মৎস্য খাতের প্রকৃত চাষিদের খুঁজে বের করে ক্লাস্টার ঋণ দেওয়া হচ্ছে। প্রথম ধাপে খুলনা জেলার ৬৯ জন মাছ চাষি ৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ঋণ পাবেন। তফসিলি ব্যাংকগুলো তাদের বিভিন্ন শাখার মাধ্যমে এই ঋণ বিতরণ করবে।
ঋণ পাওয়া কয়রা উপজেলার চাষি মোঃ মনিরুজ্জামান বলেন, আগে বেশির ভাগ ব্যাংকই মৎস্য খাতে ঋণ দিতে চাইতেন না। স্থানীয় সমিতি থেকে মোটা সুদে ঋণ নিয়ে চাষিরা ঘের ও সাদা মাছ চাষ করতো। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই ঋণ কার্যক্রমে ক্ষুদ্র চাষিরা ঘুরে দাঁড়াবে।
মন্তব্য করুন: