বুধবার, ২৭শে নভেম্বর ২০২৪, ১৩ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ২৫ শহীদ পরিবারকে ৮ লাখ টাকা করে অনুদান প্রদান
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে সুখবর দিলো বিআরটিএ
  • রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ
  • গণমাধ্যমে হামলা-ভাঙচুর হলে ব্যবস্থা
  • কঠোর হতে চায় না সরকার, আমরা চাই শান্তিপ্রিয় সমাধান
  • বুড়িচংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
  • নিম্নচাপে উত্তাল সাগর, ৪ সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত
  • ঢাকার যে ৫ এলাকায় আজ বেশি বায়ুদূষণ
  • সংঘর্ষে না জড়িয়ে শিক্ষার্থীদের শান্ত থাকার আহ্বান সরকারের
  • যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

কেসিসির কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা

মৃত শ্রমিকের বেতন আত্মসাত

মোঃ শাকিব হোসাইন রাসেল ,খুলনা

প্রকাশিত:
২৬ মার্চ ২০২৪, ১৩:১০

মৃত কর্মচারীর নামে বেতন তুলে আত্মসাতের ঘটনায় জড়িত থাকায় খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) উচ্চমান সহকারী মো. আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে। সোমবার (২৫ মার্চ) কর্পোরেশন কতৃপক্ষ মামলাটি দায়ের করেন। এর আগে গত বছর ২১ ডিসেম্বর মাস্টাররোলের ৩ কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

কেসিসি থেকে জানা গেছে, কেসিসিতে মাস্টাররোল শ্রমিক হিসেবে চাকরি করতেন শেখ ইব্রাহিম। ২০২০ সালের ৭ মে তিনি মারা যান। কিন্তু তার নামে নিয়মিতভাবে বেতন উত্তোলন হতে থাকে। প্রায় সাড়ে ৩ বছর ধরে শেখ ইব্রাহিমের নামে বেতন উত্তোলন করে প্রায় ৬ লাখ ৭ হাজার টাকা আত্মাসাত করা হয়। গত বছর কেসিসির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগে বেশ কয়েকটি পদে রদবদল হলে বিষয়টি জানাজানি হয়।

কেসিসির ভারপ্রাপ্ত সচিব সানজিদা বেগম জানান, সিটি মেয়রের নির্দেশে পুরো টাকা কেসিসির ফান্ডে জমা দেন অভিযুক্তরা। টাকা কেসিসির ফান্ডে জমা দেওয়ার পর জড়িত থাকার অপরাধে ২১ ডিসেম্বর মাস্টাররোলের ৩ কর্মচারীকে চাকরিচ্যূতির আদেশ জারি করা হয়।

চাকরিচ্যূত কর্মীরা হলেন, লাইব্রেরিতে কর্মরত অফিস সহায়ক সাইফুল ইসলাম, কনজারভেন্সি বিভাগের রুবেল হোসেন ও যানবাহন শাখার শহিদুল ইসলাম।

ভারপ্রাপ্ত সচিব জানান, ঘটনাটি তদন্তে তিনিসহ দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। অন্য সদস্য হলেন, কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জান্নাতুল আফরোজ স্বর্ণা। গত ফেব্রুয়ারি মাসে কমিটি তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয়। তদন্তে উচ্চমান সহকারী মো. আনোয়ার হোসেনের জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে এসেছে। ফলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর