বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়

কেনো ৯ জনের সঙ্গে এক রুমে থাকতেন নোরা!

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১৬

বর্তমানে বলিউডের আইটেম গানের সেরা অভিনেত্রী নোরা ফাতেহি। ছোটবেলায় চেয়েছিলেন অভিনেত্রী হতে। কিন্তু হয়ে গেলেন নৃত্যশিল্পী। তবে নোরা ফাতেহি একটা সময় বলিউডে পা রেখে বুঝেছিলেন তার শোবিজ সফরটা খুব সহজ নয়। মূলত এই ভাবনা থেকেই শুরুতে নাচের প্রস্তাবগুলো গ্রহণ করেছিলেন নোরা। যদিও ভারতে গিয়ে কম কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়নি তাকে। একের পর এক কাজের প্রস্তাব পেয়ে তাকে রীতিমত ঠকতে হয়েছে। অনেক ভয়ানক পরিস্থিতির শিকারও হতে হয়েছে।


জানা যায়, নোরা ফাতেহি প্রথম যখন কাজে এসেছিলেন, তখন ৯ জনের সঙ্গে একটি ঘর শেয়ার করে থাকতে হতো তাকে। কিন্তু এভাবে কষ্টের পরও তিনি ধীরে ধীরে বলিউডের অন্দরমহলে নিজের শক্ত জায়গা করে নেন।


নোরা বিগ বস ৯ সিজনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তখন প্রিন্স নারুলার সঙ্গে তার রোম্যান্টিক লিঙ্ক আপ আলোচিত হয়েছিল। বিগ বসের বাড়িতে তাদের প্রেম শিরোনাম তৈরি করতো। বিগ বসের পর তাকে দেখা যায় দক্ষিণের ব্লকবাস্টার ‘বাহুবলী’ ছবির একটি নাচের দৃশ্যে। তার আইটেম গানের ক্যারিয়ার শুরু হয় সেই থেকে। যদিও প্রথম দিকে অনেক হেনস্থার শিকার হয়েছিলেন নোরা। ঠিক মতো হিন্দি বলতে পারতেন না।


ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নোরা বলেন, হিন্দি শিখতে শুরু করেছিলাম। কিন্তু অডিশনের সময় ভয়ানক অবস্থা হতো আমার। মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতাম না। নিজেকে খুব বোকা বলে মনে হতো। কিন্তু কিছু মানুষ তো ক্ষমা করেন না। সামনাসামনি হাসাহাসি করতেন তারা। বলতেন, আমি সার্কাস থেকে এসেছি। খুব অসম্মানজনক বলে মনে হয়েছে আমার। এরপর সেখান থেকে ফিরে বাড়ি এসে কাঁদতাম।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর