শুক্রবার, ২২শে নভেম্বর ২০২৪, ৮ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
  • নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন
  • আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না
  • শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
  • আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা উদ্যোক্তা নয় চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে
  • নির্বাচনকালে পূর্ণাঙ্গ ক্ষমতা চায় ইসি
  • রাজনৈতিক দলগুলো যদি সংস্কার না চায় তাহলে এখনই নির্বাচন দেওয়া হবে
  • বুধবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে ইসি অনুসন্ধান কমিটি
  • ঢাকার যে ৫ স্থানে আজ সবচেয়ে বেশি বায়ুদূষণ
  • রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ

নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ নিবেদিত: পররাষ্ট্র সচিব

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৯ জুলাই ২০২৩, ১৭:৫৯

বাংলাদেশ দীর্ঘদিন ধরে নারীর ক্ষমতায়ন, শান্তি ও নিরাপত্তা প্রক্রিয়ায় তাদের অর্থপূর্ণ অংশ নেওয়ার লক্ষ্যে নিবেদিত বলে বলেছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।

রোববার (০৯ জুলাই) রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ইউএন উইমেন যৌথভাবে বাংলাদেশের নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত ন্যাশনাল প্ল্যান অন মাল্টি-স্টেকহোল্ডারদের পরামর্শ ও বাস্তবায়ন পর্যালোচনা কর্মশালার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএন উইমেনের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ মিস গীতাঞ্জলি সিং।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিদেশি কূটনৈতিক মিশন, সুশীল সমাজের সংগঠনসহ তৃণমূল পর্যায়ের নারী সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পররাষ্ট্র সচিব তার বক্তব্যে নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের নেতৃত্ব এবং কমিউনিটি উন্নয়ন উদ্যোগে নারীদের সক্রিয় অংশ নেওয়ার কথাও তুলে ধরেন। তিনি কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের সহিংস চরমপন্থা ও বাল্যবিবাহ নির্মূল এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বাড়ানোর জন্য সামাজিক সংহতির মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নারীর কার্যকর ভূমিকার বিষয়ে তাদের আলোচনায় ফোকাস করার জন্য আহ্বান জানান।

অন্যান্য বক্তারাও ডব্লিউপিএস এজেন্ডা কার্যকর করার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়ায় নারীদের সমান ভূমিকার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।

কর্মশালার উদ্দেশ্য ছিল সব স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা এজেন্ডা সম্পর্কে বোঝাপড়া বাড়ানো। এছাড়া এসব এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তৃণমূল পর্যায়ে যারা কাজ করেন, তাদের এগিয়ে নিতে কার্যকর সহযোগিতা নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এবং বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ ডব্লিউপিএস এজেন্ডায় তাদের কর্ম ও উদ্যোগের বিষয়ে উপস্থাপনা করে। কর্মশালার অংশগ্রহণকারীরা ২০২৫ সাল পর্যন্ত কার্যকর জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন, চ্যালেঞ্জ এবং সেগুলো অতিক্রম করার উপায়গুলি পর্যালোচনা করেন।

  


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর