সোমবার, ১৬ই জুন ২০২৫, ২রা আষাঢ় ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না
  • এবারের কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি করা হয়নি
  • আমরা মানবিক পুলিশ চাচ্ছি, সবার সঙ্গে যেন ভালো ব্যবহার করে
  • আমরা রেফারির ভূমিকায়, যারা খেলবে খেলুক
  • এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
  • প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে যা বললেন রিজওয়ানা
  • চার অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
  • জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
  • সচিবালয়ে প্রথম কর্মদিবসে ঈদের আমেজ

ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস আজ

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৬ মে ২০২৪, ১৬:১৮

আজ ১৬ মে, ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ১৯৭৬ সালের এ দিনে (১৬ মে) ফারাক্কা ব্যারাজ অভিমুখে লংমার্চ করে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।

নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে এমন সোচ্চার জনমত ফারাক্কা লংমার্চের আগেও দেখা যায়নি, পরেও নয়।
পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাত বলেন, ‘গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে পাকিস্তান আমলে ১৯৫২ সাল থেকে। তখন থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সরকার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয়নি। ফলে ভারত নিজের মতো করে কাজ করেছে। একবারই ভারত গুরুত্ব সহকারে নিয়েছিল যখন ভাসানী ফারাক্কা লংমার্চ করেন। তখন তারা সত্যি ঘাবড়ে গিয়েছিল যে, ভাসানী সত্যি এটি ভেঙে ফেলবে। ’

পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদ উজ্জ্বল বলেন, ‘এমন আন্দোলন বাঙালি না কখনো দেখেছে, আর মনে হয় না কখনো দেখবে। এখনকার রাজনৈতিক নেতারা ভাসানীর সেই শক্তি আসলে ধারণ করতে পারবেন না। ’

তিস্তা ব্যারেজ দিয়ে ভারত ১৯৭৫-এ পরীক্ষামূলক অল্প কদিনের কথা বলে পানি প্রত্যাহার শুরু করে, পরবর্তীতে তা আর বন্ধ হয়নি। ফল হয়েছে ৪৮ বছর ধরে ফারাক্কা বাঁধের প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পানির হাহাকার।

অবশ্য ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারতের গঙ্গা নদীর পানি ভাগাভাগির নিয়ে ঢাকা ও নয়াদিল্লীর মধ্যে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি হয়। যা কিছুটা হলেও প্রাপ্য পানি নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখছে। তবে এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে দুবছর পর। চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশকে প্রতিবছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৩৫ হাজার কিউসেক পানি দেবে ভারত।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর