রবিবার, ৪ঠা মে ২০২৫, ২১শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • রাখাইনে ‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে কোনো চুক্তি করেনি সরকার
  • হজযাত্রীদের ভিসা আবেদন সোমবার দুপুর ১২টার মধ্যে করতে হবে
  • ঐকমত্যের জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে
  • নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত সুপারিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট
  • পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ হ্যাকড
  • সৌদি পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী
  • আল জাজিরার তথ্যচিত্রে ড. ইউনূসের ভূয়সী প্রশংসা
  • ‘ফেরেশতা এলেও কয়েক মাসে এ দেশকে ঠিক করতে পারবে না’
  • ব্যবসায়ীদের হুট করে রাজনীতিবিদ হওয়া নিয়ে যা বললেন শ্রম উপদেষ্টা
  • আইএমএফ বেশি শর্ত দিলে সরে আসবে বাংলাদেশ

রাসেলস ভাইপার নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জরুরি নির্দেশনা

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২২ জুন ২০২৪, ১৬:২০

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ‘রাসেলস ভাইপার’ সাপ নিয়ে আতঙ্ক ও গুজব ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়েছেন। পাশাপাশি এ সাপ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

শনিবার (২২ জুন) সকালে মন্ত্রী অনলাইন প্লাটফর্মে জেলাগুলোর সিভিল সার্জন, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, বিভাগীয় পরিচালক, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকসহ সমগ্র স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সভা করেন।

সভায় মন্ত্রী দেশের বিভিন্ন জেলার সিভিল সার্জন ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক, বিভাগীয় পরিচালকদের সঙ্গে সর্প দংশন ও রাসেলস ভাইপার নিয়ে কথা বলেন এবং সামগ্রিক পরিস্থিতির খোঁজখবর নেন।

সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দেশের সমগ্র হাসপাতালে পর্যাপ্ত অ্যান্টিভেনম মজুদ রাখার এবং কোনো অবস্থাতেই অ্যান্টিভেনমের মজুদ খালি না রাখার নির্দেশ দেন।

ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, রাসেলস ভাইপার নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে আমি জনগণকে বলব আপনারা আতঙ্কিত হবেন না। রাসেলস ভাইপারের যে অ্যান্টিভেনম সেটা আমাদের হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত মজুদ আছে। আমি পরিষ্কার নির্দেশ দিয়েছি, কোনো অবস্থাতেই অ্যান্টিভেনমের ঘাটতি রাখা যাবে না।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, সাপে দংশনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে রোগীকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া। অনতিবিলম্বে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে এ ক্ষেত্রে যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে তোলা সম্ভব।

ডা. সামন্ত লাল সেন এ বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরির জন্য প্রচার-প্রচারণার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, সাপে দংশনের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করা খুবই জরুরি। রোগীকে হাসপাতালে আনতে যাতে দেরি না হয় সে বিষয়ে আমাদের সবাইকে সচেতন ও উদ্বুদ্ধ করতে হবে।

এছাড়া মন্ত্রী সভায় সিভিল সার্জন ও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীদের নিজ নিজ এলাকার সংসদ সদস্যদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করার তাগিদ দেন।

সভায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ডা. রোবেদ আমিনসহ বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর