সোমবার, ৫ই মে ২০২৫, ২১শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • রপ্তানি ট্রফি নীতিমালা সংশোধনে বাণিজ্য উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিটি
  • এনায়েত উল্লাহর ১৯০ গাড়ি জব্দের আদেশ
  • মঙ্গলবার সকালে ঢাকায় ফিরছেন খালেদা জিয়া
  • অধিকার ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা ছাড়া রোহিঙ্গারা ফিরে যাবে না
  • এবার কোরবানিযোগ্য পশু ১ কোটি ২৪ লাখ
  • স্থায়ী একটি গণমাধ্যম কমিশনের সুপারিশ করেছি
  • হাসিনা-পুতুলসহ পেছালো ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার প্রতিবেদন
  • রাখাইনে ‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে কোনো চুক্তি করেনি সরকার
  • হজযাত্রীদের ভিসা আবেদন সোমবার দুপুর ১২টার মধ্যে করতে হবে
  • ঐকমত্যের জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে

মিয়ানমার নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেপ্তার

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩০ জুলাই ২০২৪, ১৩:৩০

মিয়ানমারের নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান অ্যাডমিরাল জউই উইন মিন্টকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৮ জুলাই দেশটির জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের নির্দেশে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ইরাবতী।

সূত্রের বরাত দিয়ে ইরাবতী জানায়, গত ৮ জুলাই সাবেক এই নৌ–কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। কারণ মিয়ানমারজুড়ে চলমান সংঘাতের মধ্যে রাখাইন রাজ্যের থান্ডউই এলাকার নগাপালি সৈকতের বিভিন্ন হোটেলে আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যরা আশ্রয় নিলে, সেখানে হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন জান্তাপ্রধান। কিন্তু জান্তার নির্দেশ অমান্য করেন অ্যাডমিরাল উইন মিন্ট। এরপর নৌপ্রধান পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তা ইরাবতীকে বলেন, ‘নগাপালি সৈকতে হোটেলগুলোতে আশ্রয় নেওয়া আরাকান আর্মির সেনাদের হটাতে কামান হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন মিন অং হ্লাইং। কিন্তু কামান ব্যবহার করতে রাজি ছিলেন না নৌবাহিনীর প্রধান। তাঁর শঙ্কা ছিল, কামান ব্যবহার করা হলে হোটেলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

নৌবাহিনীর ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমরা যদি কামান ছাড়াই সৈকতের হোটেলগুলোতে অভিযান চালাতে যেতাম, সবাই মারা যেতাম।’

মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেক ধনকুবেরের বিলাসবহুল হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে নগাপালি সৈকতে। সেখানে অন্তত ৬৪টি হোটেল রয়েছে যার অধিকাংশের মালিক তাঁরা। এর আগে থান্ডউইতে বোমা ফেলতেও রাজি হননি জান্তাপ্রধান হ্লাইং। কারণ, এই এলাকায় তাঁর স্ত্রী কেইয়ু কেইয়ু হ্লেলের জন্ম হয়েছিল।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর