শনিবার, ৩রা মে ২০২৫, ২০শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আল জাজিরার তথ্যচিত্রে ড. ইউনূসের ভূয়সী প্রশংসা
  • ‘ফেরেশতা এলেও কয়েক মাসে এ দেশকে ঠিক করতে পারবে না’
  • ব্যবসায়ীদের হুট করে রাজনীতিবিদ হওয়া নিয়ে যা বললেন শ্রম উপদেষ্টা
  • আইএমএফ বেশি শর্ত দিলে সরে আসবে বাংলাদেশ
  • টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে
  • সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
  • যারা জুলাইয়ের বিপক্ষে ছিল তারা হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে
  • ঐকমত্য কমিশন কারও প্রতিপক্ষ নয়
  • বিমানের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন খালেদা জিয়া
  • সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

কোমর পানিতে ডুবলো চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২২ আগষ্ট ২০২৪, ১৪:০১

টানা বৃষ্টিতে আবারও কোমর পানিতে ডুবলো চট্টগ্রাম নগর। বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে নগরের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।


পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে ১৪১.৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে। বৃষ্টিপাত আরও অন্তত ৪৮ ঘণ্টা অব্যাহত থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।


পাশাপাশি পাহাড়ধসের সতর্কতাও জারি করা হয়েছে।
এদিকে জলাবদ্ধতার কারণে কয়েকটি সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে আছে। রিকশা ও ভ্যানগাড়িতে যাতায়াতে বেশি ভাড়া দিতে হচ্ছে যাত্রীদের। দুর্ভোগে পড়েছেন কর্মজীবীরা। নগরের পাহাড়গুলোতে ঝুঁকি নিয়ে বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে প্রশাসনের কোনো তৎপরতা নেই।

বৃষ্টিতে কোমর সমান পানিতে ডুবেছে নগরের শুলকবহর, মুরাদপুর, দুই নম্বর গেইট, মোহাম্মদপুর, জাকির হোসেন রোড, ওয়াসা রেবতী মোহন সড়ক, প্রবর্তক মোড়, কাতালগঞ্জ, ডিসি রোড, ফুলতলা, কে বি আমান আলী রোড, চকবাজার, বাকলিয়া, দেওয়ানহাট, মোগলটুলী, পাঠানটুলী, আগ্রাবাদ কমার্স কলেজ রোড, হালিশহর ওয়াপদাসহ বিভিন্ন এলাকা।

আবহাওয়া অধিদপ্তর পতেঙ্গার সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল বারেক জানান, বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি বর্তমানে বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এ প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এ কারণে বৃষ্টি হচ্ছে।

নগরের জলাবদ্ধতা নিরসনে ১৪ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে চারটি প্রকল্পের কাজ চলছে।

সরকারি-বেসরকারি মালিকানাধীন ঝুঁকিপূর্ণ মোট ২৬টি পাহাড় আছে। এসব পাহাড়ে বাস করে ৬ হাজার ৫৫৮টি পরিবার। ২৬ পাহাড়ের মধ্যে ১৬টি সরকারি সংস্থার ও ১০টি ব্যক্তি মালিকানাধীন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর