প্রকাশিত:
২৮ আগষ্ট ২০২৪, ১১:৩০
ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে ছড়িয়ে পড়া এমপক্স নিয়ে গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ভাইরাসটির ধরন ধারণার চেয়েও অনেক দ্রুতগতিতে রূপ পরিবর্তন করছে।
তহবিল ও সরঞ্জামের অভাবে অনেক স্থানেই ভাইরাসটি শনাক্ত করা যাচ্ছে না। এসব কারণে এমপক্স সম্পর্কে এখনো অনেক তথ্যই অজানা রয়েছে। এটির তীব্রতা, এটি কিভাবে সংক্রমিত করছে এবং কোন ক্ষেত্রে জটিল আকার ধারণ করছে তা নিয়েও এখনো কিছু তথ্য অজানা রয়েছে বলে আফ্রিকা, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্ধডজন বিজ্ঞানী জানিয়েছেন।
এমপক্স একসময় মাংকি পক্স নামে পরিচিত ছিল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এমপক্সের নতুন ধরন ক্লেড আইবি নিয়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর বৈশ্বিক আলোচনায় আসে ভাইরাসটি। ক্লেড আইয়ের পরিবর্তিত ধরন ক্লেড আইবি। কয়েক দশক ধরে কঙ্গোতে সংক্রমিত প্রাণীর সংস্পর্শে ছড়িয়ে পড়ে এমন ধরন ছিল ক্লেড আই।
এমপক্স আক্রান্ত হলে সচরাচর ফ্লুর মতো উপসর্গ দেখা দেয় এবং শরীরে গোলাকৃতির ক্ষতস্থানে পুঁজ জমে থাকে। ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হলে প্রাণহানির ঝুঁকিও থাকে। চলতি বছর কঙ্গোতে ক্লেড আই এবং ক্লেড আইবি আক্রান্ত হয়েছে অন্তত ১৮ হাজারের বেশি মানুষ। আক্রান্তদের মধ্যে ৬১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত মাসে আফ্রিকার চার দেশে অন্তত ২২২ জন আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে। আফ্রিকার দেশে সফরে যাওয়া একজন করে ব্যক্তি সুইডেন ও থাইল্যান্ডে এমপক্স আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে।
মন্তব্য করুন: