রবিবার, ২৪শে নভেম্বর ২০২৪, ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সিইসিসহ নতুন নির্বাচন কমিশনারদের শপথ দুপুরে
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, দূষণের শীর্ষে লাহোর
  • বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটেনের রাজা-রানি
  • প্রয়োজনে ভেঙে ফেলা হবে হাওরের সড়ক
  • পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, মামলার প্রস্তুতি
  • ৩ মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয়
  • বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই
  • নতুন সিইসি ও ইসিদের শপথ কখন জানা গেল
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, বেশি দূষণ যেখানে
  • এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাপ্তরিক সিপিইউ পরীক্ষার অনুমতি পেল দুদক

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৯

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটারের সিপিইউ ফরেনসিক ল্যাবে পরীক্ষা করার অনুমতি পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর। তিনি জানিয়েছেন, দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ অনুমতি দিয়েছেন।

দুদকের পক্ষে এ আবেদন করেন কমিশনের উপপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম। আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন দপ্তরে বদলি, পদোন্নতি ও জনবল নিয়োগে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে।

দুদকের পাঁচ সদস্যের দল অনুসন্ধানকালে গোপন সূত্রে জানতে পারে, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিএস মনির হোসেনের দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটারে নিয়োগ বদলি ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে ঘুষের বিনিময়ে তদবিরসহ আরও অবৈধ লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে।

এ প্রেক্ষিতে গত ২২ আগস্ট দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটের দিকে সচিবালয়ের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাবেক মন্ত্রীর এপিএস মনির হোসেনের ব্যবহৃত রুম নং-৩০৪ থেকে তার ব্যবহৃত কম্পিউটারের সিপিইউটি জব্দ করা হয়।

ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে কম্পিউটারের সিপিইউ-এর হার্ডডিস্ক ও এসএসডি ব্ল্যাংক অবস্থায় পাওয়া যায়। হার্ডডিস্ক ও এসএসডি ব্ল্যাংক থাকা সত্ত্বেও নিয়োগ বদলি ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে ঘুষের বিনিময়ে তদবিরসহ আরও অবৈধ লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য থাকার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। ফরেনসিক ল্যাবে পরীক্ষা করলে সেসব তথ্য উদ্ধার করার সম্ভাবনা রয়েছে। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে ওই কম্পিউটারের সিপিইউ এর হার্ডডিস্ক ও এসএসডির তথ্য উদ্ধারে ফরেনসিক মতামত বিশেষ প্রয়োজন।

 

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর