শনিবার, ১৯শে এপ্রিল ২০২৫, ৬ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • প্রধান উপদেষ্টার কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
  • ভিন্নমতের জায়গাগুলো নিয়ে আলোচনা হবে
  • আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন
  • আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে পুলিশকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কঠোর নির্দেশ
  • সকলেই আমাকে দেখে বলে- আপা হর্ন তো বন্ধ হলো না
  • হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
  • ৯ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
  • যেসব শর্ত না মানলে হতে পারবেন না ওসি
  • ভারতকে দেওয়া সব সুবিধা বাতিল চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
  • বাংলাদেশের জলসীমায় অন্য দেশ আর মাছ শিকার করতে পারবে না

চবি: বাজেটের ৭৮ শতাংশই বেতন-ভাতা ও পেনশন খাতে

ইউনিভার্সিটি করেসপন্ডেন্ট

প্রকাশিত:
৩০ জুলাই ২০২৩, ১৩:০৪

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৪০৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। 

এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাপ্তি ৩৯৮ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।

ঘাটতি বাজেট ৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা। মোট বাজেটের ৭৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে বেতন-ভাতা ও পেনশন খাতে।

রোববার (৩০ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট কক্ষে চবির ৩৫তম বার্ষিক সিনেট সভায় এ বাজেট ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কেএম নুর আহমদ। 

সিনেট সভায় সংসদ সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য, সিন্ডিকেট সদস্য, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে এবারও সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতায়। এ খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৫১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। এছাড়া পেনশন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৬২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। সেই হিসেবে বেতন-ভাতা ও পেনশন খাতে মোট বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৩১৩ কোটি ৬১ লাখ টাকা। যা মোট বাজেটের ৭৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

এবার বাজেটে গবেষণায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, যা মোট বাজেটের ২ দশমিক ১১ শতাংশ। গত অর্থবছরে ছিলো ৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। 

সিনেটে সভায় চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেন, শিক্ষা-গবেষণা খাতকে গুরুত্ব দিয়ে বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা-গবেষণা, প্রশাসনিক ও ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে বর্তমান প্রশাসন সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নিরলসভাবে কাজ করছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতা চান।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর