শনিবার, ২৩শে নভেম্বর ২০২৪, ৯ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
  • নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন
  • আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না
  • শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
  • আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা উদ্যোক্তা নয় চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে
  • নির্বাচনকালে পূর্ণাঙ্গ ক্ষমতা চায় ইসি
  • রাজনৈতিক দলগুলো যদি সংস্কার না চায় তাহলে এখনই নির্বাচন দেওয়া হবে
  • বুধবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে ইসি অনুসন্ধান কমিটি
  • ঢাকার যে ৫ স্থানে আজ সবচেয়ে বেশি বায়ুদূষণ
  • রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ

ময়মনসিংহ সদরে

এ্যাসিল্যান্ড না থাকায় ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ

মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, ময়মনসিংহ

প্রকাশিত:
২০ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:৫৫

ময়মনসিংহ সদর উপজেলার সহকারি কমিশনার (ভূমি) পদটি দীর্ঘদিন ধরে শুন্য থাকায় খারিজ, নামজারিসহ নানা কাজে ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরসহ সদরের লক্ষাধিক বাসিন্দারা। উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও ১টি সিটি কর্পোরেশন প্রায় ০৮ লাখ মানুষ ভূমি সংক্রান্ত সেবা থেকে এখন অনেকটাই বঞ্চিত।

নামজারি জমা খারিজের অভাবে অনেকেরই জমি বিক্রি প্রায় বন্ধ হয়ে আছে। ময়মনসিংহ সদর উপজেলার এসিল্যান্ড অফিস সহকারি মামুন জানান, কর্মকর্তা না থানায় খারিজ, নামজারি জমা খারিজের জন্য আবেদনের ফাইল স্তূপ হয়ে জমে গেছে।

এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ জনগণ।

সূত্র মতে জানা গেছে, ময়মনসিংহ সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) আসাদুজ্জামান রনি বদলি হয়েছেন চলতি বছরের অক্টোবর মাসের প্রথম দিকে।

ঐতিহাসিক ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় ভূমি অফিসে এসিল্যান্ডের পদটি ফাঁকা রয়েছে প্রায় অনেক দিন ধরে। সহকারি কমিশনার (এসিল্যান্ড) শুন্য থাকায় এসব অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করার কথা স্ব স্ব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। কিন্তু তিনি কোন দায়িত্ব পালন করেছেন না। দীর্ঘদিন থেকে এসিল্যান্ড না থাকায় অনেক ফাইল আটকে থাকাসহ ভূমি সংক্রান্ত বহু মামলার নিষ্পত্তি হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার স্বাক্ষর না পাওয়ায় আবেদনকারীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।

ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক মফিদুল আলম বলেন, এসিল্যান্ডে পদটি পূরণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এটা আমার এখতিয়ারভূক্ত নয়। বিভাগীয় কমিশনার বদলি করে থাকেন। এছাড়া জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীও বিষয়টি জানেন। তিনি বলেন শুধু এসিল্যান্ড নয়, কানুনগো পদ শুন্য থাকায় সেবাগ্রহীতাদের কাঙ্খিত সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর