শনিবার, ২৩শে নভেম্বর ২০২৪, ৮ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
  • নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন
  • আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না
  • শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
  • আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা উদ্যোক্তা নয় চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে
  • নির্বাচনকালে পূর্ণাঙ্গ ক্ষমতা চায় ইসি
  • রাজনৈতিক দলগুলো যদি সংস্কার না চায় তাহলে এখনই নির্বাচন দেওয়া হবে
  • বুধবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে ইসি অনুসন্ধান কমিটি
  • ঢাকার যে ৫ স্থানে আজ সবচেয়ে বেশি বায়ুদূষণ
  • রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ

পরিবেশ উপদেষ্টা 

প্রাকৃতিক বনে আগ্রাসী গাছ লাগানো যাবে না

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:০৫

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, যে বনে যে প্রজাতির গাছ, সে প্রজাতি দিয়েই বন বাড়াতে হবে। প্রাকৃতিক বনে আগ্রাসী ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ লাগানো যাবে না।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আন্তর্জাতিক মিঠা পানির ডলফিন দিবসের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় রিজওয়ানা হাসান বলেন, বন বিভাগে কর্মচারী এবং বন্যপ্রাণী নিয়ে যারা কাজ করেন, তাদের কাজের গতি বাড়াতে হবে। যেকোনো সমস্যা হলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাতে হবে।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সেকেলে আইন ও মানসিকতা নিয়ে কাজ করলে হবে না। ১৯২৭ সালের বন আইন দিয়ে এসময়ের বাস্তবতা মোকাবিলা সম্ভব নয়। কোন কোন জায়গার বন কাটতে বন বিভাগের অনুমতি লাগবে, সে বিষয়ে আইন করছি। সামাজিক বনায়ন নীতিমালা ও পরিবর্তন আনতে কমিটি করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বনের পরিমাণ বাড়াতে হবে। যে বনে যে প্রজাতির গাছ, সে প্রজাতি দিয়েই বন বাড়াতে হবে। প্রাকৃতিক বনে আগ্রাসী ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ লাগানো যাবে না। প্রটেকশন ও কনজারভেশন কী জিনিস, সেটি আত্মস্থ করে কাজ করতে হবে।

এ ছাড়াও প্রায় ১ হাজার ৯০০ কিমি এলাকাজুড়ে নদীর সমীক্ষায় ১ হাজার ৩৫২টি ডলফিনের উপস্থিতি পাওয়া গেছে উল্লেখ করে এর পরিমাণ আরও বাড়ানোর তাগিদ দেন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, মিঠাপানিতে ডলফিনের পরিমাণ বাড়াতে হবে, তাতেই বুঝা যাবে নদী দূষণমুক্ত। প্রত্যেক ডিসিকে বলা হয়েছে, তার এলাকার অন্তত একটি নদী দূষণমুক্ত ও দখলমুক্ত করতে কী করা যায়, তার কর্মপরিকল্পনা দিতে।

সরকার বনকর্মীদের ঝুঁকিভাতা দেয়ার চিন্তা করছে জানিয়ে তিনি বলেন, বনকর্মীদের ঝুঁকিভাতা দেয়ার ব্যাপারে সরকারের আগ্রহ বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে, যাতে করে বনবিভাগের কাজের গতি বাড়ে। এতে কেউ বনায়ন ধ্বংসের চেষ্টা করলে বনকর্মীরা উদ্যোমী হয়ে প্রতিহত করবে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর