প্রকাশিত:
১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১৯:৩৬
প্রাণ পাখিটা উড়ে যাওয়ার আগেই জিন্দা মরা জীবনটা।
ক্ষণে ক্ষণেই বুকের বাম পাজরে ব্যথা বাড়ে,
ব্যথাটা ঘন ঘনই বাড়ে ..
তবে প্রচন্ড বেত্রাঘাতের মত নয়,চিনচিন ব্যথা।
বেত্রাঘাতের ব্যথা হয়তো জানতো সবাই
কিন্তু এ ব্যথার চিলে ফোটাও কেউ জানতে পারে না।
দিনে দিনে ব্যথা দ্বিগুণ হয়,
অসহ্য যন্ত্রণায় ছটফট করে পাথর হৃদয়টা
তারপরেও ভেঙে যায় না,সয়ে সয়ে অসাড় হয়ে গেছে।
অন্যজনের ঘর সাজাতে দিব্যি ব্যস্ত সে, আর এদিকে আমার ঘরে অসুখেরা নিমন্ত্রণ নিয়েছে আপনা থেকেই।
ঘন্টার পর ঘন্টা বৃষ্টিতে ভিজেও কিচ্ছু হয়নি, আর এখন দু’ফোটাতেই সর্দি-জ্বর দানা বাঁধে।
আসলে এ শুধু সর্দি-জ্বর নয়, তিলে তিলে নিঃশেষ হওয়ার আলামত মাত্র।
এভাবে চলতে চলতে হঠাৎ একদিন চিনচিন ব্যথাটা হারিয়ে যাবে,
অসাড় দেহটা পড়ে রবে ঘরের মেঝেতে কিংবা খাটে।
হঠাৎ ই চলে গেলো....
এভাবে চলে যাবে মানতেই পারছি না, বলবে অনেকেই
সেদিনও অজানাই রয়ে যাবে চিনচিন ব্যথার রহস্যটা।
মন্তব্য করুন: