রবিবার, ৮ই জুন ২০২৫, ২৫শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ডিসিপ্লিন মানলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে যানজট-আইনশৃঙ্খলা
  • দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম
  • তেলের দাম কমানো হয়েছে, বাসে বাড়তি ভাড়া নিলেই ব্যবস্থা
  • বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পেল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল
  • চার দিনের সফরে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • গুমের ঘটনা নিয়ে একটি হরর মিউজিয়াম হওয়া উচিত
  • শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়
  • ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ ঠেকানো সম্ভব নয়
  • ৪ শতাধিক রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল
  • ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

অর্থ উপদেষ্টা

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের প্রণোদনা কমানো হবে

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:০৬

আগামী অর্থবছরের (২০২৫-২৬) বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমানো হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের (আইবিএফবি) বার্ষিক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, যৌক্তিক কর ব্যবসায়ীদেরও দিতে হবে। সারা জীবন প্রণোদনা দেওয়া সম্ভব না। আগামী অর্থবছরের বাজেটে প্রণোদনা কমানো হবে।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, চুরি-দুর্নীতি অনেক দেশেই হয়, কিন্তু বাংলাদেশের মতো দুর্নীতি সচরাচর দেখা যায় না। কর কমানো হলেও নিত্যপণ্যের বাজারে দাম কমছে না। চাঁদাবাজির হাত পরিবর্তন হয়েছে, বন্ধ হয়নি।

ট্যাক্স সিস্টেমকে রিফর্ম করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ট্যাক্স পলিসি ও ট্যাক্স ইমপ্লিমেন্টেশন আলাদা করা হবে।

এ সময় পুঁজিবাজার কারসাজির জন্য বাংলাদেশের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে আরও দুই বছর আগে জরিমানা করা উচিত ছিল বলেও মন্তব্য করেন অর্থ উপদেষ্টা।

অনুষ্ঠানে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, রাজনীতির পথরেখাকে কতটা সুগম করতে পারবো তার পুরোটা নির্ভর করবে কতটা অর্থনৈতিক স্বস্তি দেওয়া হচ্ছে তার ওপর। সব সংস্কারের আগে অর্থনৈতিক সংস্কার কতটা স্বল্প সময়ে করা যায় তা ভাবা বেশি জরুরি।

তিনি আরও বলেন, অর্থনৈতিক এবং আইনশৃঙ্খলায় দ্রুত স্বস্তি না দিতে পারলে সংস্কারের জন্য মানুষের ধৈর্য থাকবে না। মধ্যমেয়াদি সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার। বিনিয়োগ হয় দীর্ঘমেয়াদের ওপর। এলডিসি থেকে বের হওয়ার পর বিনিয়োগগুলো পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আনতে পারবো কিনা তা নিশ্চিত করা দরকার।

ড. দেবপ্রিয় বলেন, গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বেসরকারি খাতে যেমন বিনিয়োগ বাড়েনি, তেমনি বিদেশি বিনিয়োগও বাড়েনি।

বিদেশি কোম্পানিগুলো তেল আহরণে আগ্রহ দেখালেও চুক্তি করতে চাচ্ছে না বলেও জানান ড. দেবপ্রিয়।

তিনি আরও বলেন, ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের সামনে এগোনোর পথ সুগম করতে হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর