বুধবার, ২৩শে এপ্রিল ২০২৫, ১০ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
  • দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে
  • নতুন দল নিবন্ধনে সময় বাড়িয়ে গণবিজ্ঞপ্তি
  • অতিরিক্ত হর্ন বাজানো শুধু আইন লঙ্ঘন নয় আচরণগত অবক্ষয়ও
  • ঢাকায় আসছেন ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
  • মার্কিন সহায়তা হ্রাসে আরও জটিল হয়েছে রোহিঙ্গা সংকট
  • পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল
  • শেখ হাসিনা ও টিউলিপকে দেশে আনার প্রক্রিয়া শুরু
  • মাঠ পর্যায়ে অনিয়ম পেলে কোম্পানির অ্যাগ্রিমেন্ট বাতিল

কার নির্দেশে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট, জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন পলক

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪:৫২

সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত জুলাই-আগস্টে ইন্টারনেট বন্ধ কার নির্দেশে হয়েছিল।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, গত জুলাই মাসে শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।

তিনি বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ করে গত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। ইন্টারনেট বন্ধের এ নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা।

তাজুল ইসলাম বলেন, ট্রাইব্যুনালের বিচারের এখতিয়ার নিয়ে আবেদন করে জিয়াউল আহসান ট্রাইব্যুনালকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, জুলাই গণহত্যার বিচারে যারাই বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।

এদিন জুলাই গণহত্যায় বিভিন্ন মামলায় সাবেক এসপি আব্দুল্লাহেল কাফি ২৬ ডিসেম্বর, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শহিদুল ইসলামকে ২৫ ডিসেম্বর ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ৩০ ডিসেম্বর জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে, জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসানসহ আট কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। অন্য পাঁচ জন হলেন ঢাকা জেলার সাবেক পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহ আল কাফি, মিরপুর ডিএমপির সাবেক ডিসি মো. জসিম উদ্দিন মোল্লা, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত সুপার (সাভার সার্কেল) মো. শাহিদুর ইসলাম, গুলশান থানার সাবেক ওসি মাজহারুল হক, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান এবং ঢাকা উত্তর ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর