শনিবার, ৭ই জুন ২০২৫, ২৪শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ডিসিপ্লিন মানলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে যানজট-আইনশৃঙ্খলা
  • দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম
  • তেলের দাম কমানো হয়েছে, বাসে বাড়তি ভাড়া নিলেই ব্যবস্থা
  • বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পেল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল
  • চার দিনের সফরে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • গুমের ঘটনা নিয়ে একটি হরর মিউজিয়াম হওয়া উচিত
  • শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়
  • ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ ঠেকানো সম্ভব নয়
  • ৪ শতাধিক রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল
  • ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

থার্ড টার্মিনাল প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করবে দুদক

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩১

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণ প্রকল্পে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তদন্ত করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে সংস্থাটির মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আখতার হোসেন বলেন, প্রকল্প পরিচালক এ কে এম মাকসুদুল ইসলামসহ অন্যদের বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।

এসব অভিযোগের মধ্যে রয়েছে ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড ও ব্যাপক দুর্নীতির মতো বিষয়।

এর মধ্যে সবচেয়ে উদ্বেগজনক অভিযোগ হচ্ছে প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ৭ হাজার কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ২২ হাজার কোটি টাকা করা।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মাটি পরীক্ষার সময় নকশা পরিবর্তনের মাধ্যমে ৯০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।

অভিযোগের মধ্যে আরও রয়েছে কমিশন ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে প্রকল্পের তিনটি মূল অংশ অন্য ঠিকাদারদের কাছে বিক্রি করা, দরপত্রে উল্লিখিত ইউরোপীয় গ্রেডের উপকরণের পরিবর্তে চীন ও কোরিয়া থেকে নিম্নমানের যন্ত্রাংশ ও সরঞ্জাম ব্যবহার করা এবং সমাপনী কাজে ব্যাপক অনিয়ম।

দুদক আরও জানায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খুশি করতে সিন্ডিকেশনের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং ১২ কোটি টাকা অপ্রয়োজনীয় ব্যয়ে অপচয় করা হয়েছে।

২০২৩ সালের ২৩ অক্টোবর নির্মাণাধীন টার্মিনালটি উদ্বোধন করেন ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০২৪ সালের অক্টোবরের মধ্যে এটি চালু করার পরিকল্পনা ছিল।

আখতার হোসেন আশ্বস্ত করে বলেন, এসব অভিযোগের পেছনের সত্য উদঘাটন এবং যেকোনো অন্যায়ের জন্য জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে দুদক বদ্ধপরিকর।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর