সোমবার, ২১শে এপ্রিল ২০২৫, ৮ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের খুব ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হতে চাই
  • বার্লিনে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে যোগ দেবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • পলাতক সব এমপি-মন্ত্রীকে আইনের আওতায় আনা হবে
  • শেখ হাসিনাসহ তার পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
  • প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল শ্রম সংস্কার কমিশন
  • জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • ৮ জনের বিরুদ্ধে প্রথমবার ট্রাইব্যুনালে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা
  • বিশেষ বিসিএসে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের উদ্যোগ
  • আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘সহনীয়’

এনআইডি আবেদন বাতিলের আগে যথাযথ তদন্তের নির্দেশ ইসির

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:২৯

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধন আবেদন বাতিলের ক্ষেত্রে আবেদনকারীর দেওয়া তথ্য উপাত্ত পরীক্ষা ও যথাযথভাবে তদন্তের পর সিদ্ধান্ত নিতে সব মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

এনআইডি সেবাদাতা এ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক (অপারেশন্স) মো. আব্দুল হালিম ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি সব উপজেলা, জেলা ও আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এনআইডি সংশোধনের আবেদনগুলো সমস্যার ধরন অনুযায়ী ‘ক’ থেকে ‘ঘ’ পর্যন্ত ক্যাটাগরিতে ভাগ করে নিষ্পত্তি করে থাকে নির্বাচন কমিশন। ‘ক’ ক্যাটাগরি সবচেয়ে কম জটিল আবেদন হিসেবে ধরা হয়। আর ‘ঘ’ ক্যাটাগরির আবেদন সবচেয়ে জটিল হিসেবে নিষ্পত্তি করে সংস্থাটি। এক্ষেত্রে জটিলতার ধরন অনুযায়ী, উপজেলা, জেলা, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং এনআইডি মহাপরিচালক এনআইডি সংশোধনের সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকেন।

চলমান ভোটার তালিকা হালনাগাদে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রমও অব্যাহত রয়েছে। এজন্যই নির্দেশনাটি দিয়েছে ইসি।

এতে বলা হয়েছে, জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আবেদনগুলোতে ‘ক-১‘, ‘ক‘, ‘খ-১‘, ‘খ‘, ‘গ‘ ও ‘ঘ‘ ক্যাটাগরি করতে হয়। কোনও আবেদন বাতিল করা হলে এবং পুনঃবিবেচনার আবেদন দাখিল করা হলে সেটি পরবর্তী উচ্চতর ক্যাটাগরিভুক্ত হয়। ‘গ’ ও ‘ঘ’ ক্যাটাগরিভুক্ত আবেদন সাধারণত জটিল প্রক্রিয়ার হয়ে থাকে। এজন্য মাঠপর্যায় থেকে যথাযথ তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হলে দ্রুততম সময়ে সেগুলো নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়।

এই অবস্থায় ‘খ’ ও ‘গ’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোনও আবেদন নিতান্তই বাতিলের প্রয়োজন হলে দাখিল করা দলিলাদি পরীক্ষা ও যথাযথভাবে তদন্ত করে এবং নোটে যথোপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা করে ব্যবস্থা নিতে হবে। একইভাবে আগের বাতিল করা কোনও আবেদন পরবর্তী উচ্চতর ধাপে ক্যাটাগরি করার ক্ষেত্রে একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর