মঙ্গলবার, ২৫শে ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৩ই ফাল্গুন ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যক্রম সন্ধ্যার পর থেকেই টের পাবেন
  • কক্সবাজার বিমানঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর
  • সন্ধ্যা থেকে সারা দেশে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে যৌথবাহিনীর প্যাট্রলিং
  • বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েসহ ৪ মহাসড়ক ও আট সেতুর নাম পরিবর্তন
  • তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
  • রমজানে অফিস ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
  • ছিনতাইরোধে মাঠে নামবে পুলিশের ৩ বিশেষায়িত ইউনিট
  • বিপ্লবোত্তর পরিস্থিতিতে শাসন কাজ পরিচালনা সহজ নয়
  • পদত্যাগের আলটিমেটাম নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ২ ডেডলাইন দিয়েছে

এনআইডি আবেদন বাতিলের আগে যথাযথ তদন্তের নির্দেশ ইসির

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:২৯

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধন আবেদন বাতিলের ক্ষেত্রে আবেদনকারীর দেওয়া তথ্য উপাত্ত পরীক্ষা ও যথাযথভাবে তদন্তের পর সিদ্ধান্ত নিতে সব মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

এনআইডি সেবাদাতা এ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক (অপারেশন্স) মো. আব্দুল হালিম ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি সব উপজেলা, জেলা ও আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এনআইডি সংশোধনের আবেদনগুলো সমস্যার ধরন অনুযায়ী ‘ক’ থেকে ‘ঘ’ পর্যন্ত ক্যাটাগরিতে ভাগ করে নিষ্পত্তি করে থাকে নির্বাচন কমিশন। ‘ক’ ক্যাটাগরি সবচেয়ে কম জটিল আবেদন হিসেবে ধরা হয়। আর ‘ঘ’ ক্যাটাগরির আবেদন সবচেয়ে জটিল হিসেবে নিষ্পত্তি করে সংস্থাটি। এক্ষেত্রে জটিলতার ধরন অনুযায়ী, উপজেলা, জেলা, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং এনআইডি মহাপরিচালক এনআইডি সংশোধনের সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকেন।

চলমান ভোটার তালিকা হালনাগাদে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রমও অব্যাহত রয়েছে। এজন্যই নির্দেশনাটি দিয়েছে ইসি।

এতে বলা হয়েছে, জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আবেদনগুলোতে ‘ক-১‘, ‘ক‘, ‘খ-১‘, ‘খ‘, ‘গ‘ ও ‘ঘ‘ ক্যাটাগরি করতে হয়। কোনও আবেদন বাতিল করা হলে এবং পুনঃবিবেচনার আবেদন দাখিল করা হলে সেটি পরবর্তী উচ্চতর ক্যাটাগরিভুক্ত হয়। ‘গ’ ও ‘ঘ’ ক্যাটাগরিভুক্ত আবেদন সাধারণত জটিল প্রক্রিয়ার হয়ে থাকে। এজন্য মাঠপর্যায় থেকে যথাযথ তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হলে দ্রুততম সময়ে সেগুলো নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়।

এই অবস্থায় ‘খ’ ও ‘গ’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোনও আবেদন নিতান্তই বাতিলের প্রয়োজন হলে দাখিল করা দলিলাদি পরীক্ষা ও যথাযথভাবে তদন্ত করে এবং নোটে যথোপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা করে ব্যবস্থা নিতে হবে। একইভাবে আগের বাতিল করা কোনও আবেদন পরবর্তী উচ্চতর ধাপে ক্যাটাগরি করার ক্ষেত্রে একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর