শনিবার, ২৩শে নভেম্বর ২০২৪, ৯ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • প্রয়োজনে ভেঙে ফেলা হবে হাওরের সড়ক
  • পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন বন্ধ, মামলার প্রস্তুতি
  • ৩ মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয়
  • বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই
  • নতুন সিইসি ও ইসিদের শপথ কখন জানা গেল
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, বেশি দূষণ যেখানে
  • এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
  • নাসির উদ্দীনকে সিইসি করে নির্বাচন কমিশন গঠন
  • আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না
  • শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

চট্টগ্রামে নলেজ পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন ভারতীয় হাইকমিশনার

ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট

প্রকাশিত:
২৭ আগষ্ট ২০২৩, ১৮:০৩

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক যৌথভাবে রোববার (২৭ আগস্ট) চট্টগ্রামে নলেজ পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। চট্টগ্রামের আইটি পার্কটি প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ইউএস ডলার মূল্যের ভারত সরকারের লাইন অব ক্রেডিটের অধীনে বাংলাদেশের ১২টি জেলায় আইটি বা হাই-টেক পার্ক স্থাপনের প্রকল্পের অংশ।


ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে ভারতীয় হাইকমিশনার ভার্মা আইসিটি সেক্টরে ভারত-বাংলাদেশ সহযোগিতায় প্রকল্পের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি আশা করেন, এটি দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত অংশীদারত্বকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। প্রকল্পটি ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরের লক্ষ্যকেও এগিয়ে নিয়ে যাবে।

হাইকমিশনার ভার্মা আশা করেন, এই আইটি পার্কগুলো মান প্রতিষ্ঠা, হাব-ইনকিউবেশন সেন্টার তৈরি, উদ্যোক্তা বিকাশ ও নতুন উদীয়মান প্রযুক্তিতে সক্ষমতা তৈরিতে সহায়তা করে বাংলাদেশে আইটি শিল্প এবং আইটি-সক্ষম পরিষেবার প্রচারে অনেক দূর এগিয়ে যাবে। একইসঙ্গে ইন্টারনেট, মেশিন লার্নিং, রোবোটিক্স, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, বর্ধিত বাস্তবতা এবং অন্যান্য উন্নত ও অত্যাধুনিক বিষয়ে বিকাশ ঘটবে। আইটি পার্কগুলো প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ জনশক্তিকে লালন-পালন করবে, যা ২১ শতকে আমাদের অর্থনীতির দ্রুত বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রতিটি পার্ক তিন হাজার লোকের জন্য সরাসরি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে এবং প্রতি বছর এক হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই প্রকল্পে গ্রিন বিল্ডিং নির্মাণ করা হবে, যা শক্তি সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব। বাণিজ্য, পরিবহন সংযোগ ও শক্তি সংযোগের বাইরে গিয়ে ডিজিটাল সংযোগ ভারত-বাংলাদেশ অংশীদারত্বের একটি দ্রুত উদীয়মান মাত্রা।

এই প্রেক্ষাপটে হাইকমিশনার ভারত ও বাংলাদেশের স্টার্টআপ সম্প্রদায়কে সংযুক্ত করতে সম্প্রতি চালু হওয়া ভারত-বাংলাদেশ স্টার্টআপ সেতুর মতো নতুন উদ্যোগের পাশাপাশি দুই দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমকে সংযুক্ত করার প্রস্তাবের কথা তুলে ধরেন।

ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা, স্থানীয় নেতা, আইটি পেশাজীবী, নারী উদ্যোক্তা, গণমাধ্যমকর্মী ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর