রবিবার, ২০শে এপ্রিল ২০২৫, ৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • প্রধান উপদেষ্টার আরো এক বিশেষ সহকারী নিয়োগ, মর্যাদা প্রতিমন্ত্রী
  • ঈদে যথাযথ দায়িত্ব পালন করায় কর্মকর্তাদের প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ
  • শেখ হাসিনাসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে
  • পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ইউনান প্রদেশের গভর্নরের বৈঠক
  • স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পেশ সন্ধ্যায়
  • শিশু ফাইয়াজের মামলা প্রসঙ্গে যা বললেন আসিফ নজরুল
  • দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
  • প্রধান উপদেষ্টার কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
  • ভিন্নমতের জায়গাগুলো নিয়ে আলোচনা হবে
  • আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন

সোনাদিয়ার ৯৪৬৭ একর জমি রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করবে বন বিভাগ

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৭ মার্চ ২০২৫, ১৭:৩৯

কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার সোনাদিয়ার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় নয় হাজার ৪৬৭ একর জমি বন বিভাগের অনুকূলে হস্তান্তরের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইকো-ট্যুরিজম পার্ক স্থাপনের জন্য বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) অনুকূলে বরাদ্দকৃত জমি বন বিভাগের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে।

রবিবার (১৬ মার্চ) বেজার পরিচালক (বিনিয়োগ উন্নয়ন ও মনিটরিং-১) শাহীন আক্তার সুমী কক্সবাজারের জেলা প্রশাসককে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছেন। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বরের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইকো পার্কের জন্য বরাদ্দকৃত জমিতে অবৈধভাবে গাছ কাটা, চিংড়িঘের নির্মাণসহ পরিবেশ বিধ্বংসী কার্যক্রম চলায় দ্বীপের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। এ অবস্থায়, বরাদ্দকৃত জমি বন বিভাগের অনুকূলে হস্তান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৯ হাজার ৪৬৭ একর বনভূমির পরিবেশ পুনরুদ্ধারে বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে।

ওই কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে, জবরদখলমুক্ত করা, খালের মুখ ও শাখা-শাখার বাঁধ অপসারণ করে জোয়ারের পানি প্রবেশ সুগম করা, বালিয়াড়ী পুনরুদ্ধার ও বিচ সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ, জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে বিভিন্ন ম্যানগ্রোভ ও নন-ম্যানগ্রোভ, কাউ, কেয়া, নিশিন্দা, নারিকেল, তাল এবং ঘটিভাঙ্গার সঙ্গে সংযোগকারী রাস্তায় বনায়ন কার্যক্রম সম্পাদন করা হবে এবং অবক্ষয়িত ম্যানগ্রোভ বন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হবে।

এছাড়া, জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে ৯ হাজার ৪৬৭ একর বনভূমিকে রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করা হবে। ফলে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষিত হবে, অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ হবে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর