শুক্রবার, ৬ই জুন ২০২৫, ২২শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ডিসিপ্লিন মানলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে যানজট-আইনশৃঙ্খলা
  • দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম
  • তেলের দাম কমানো হয়েছে, বাসে বাড়তি ভাড়া নিলেই ব্যবস্থা
  • বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পেল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল
  • চার দিনের সফরে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • গুমের ঘটনা নিয়ে একটি হরর মিউজিয়াম হওয়া উচিত
  • শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়
  • ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ ঠেকানো সম্ভব নয়
  • ৪ শতাধিক রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল
  • ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে ২১৯০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৩১ আগষ্ট ২০২৩, ১৫:৫৭

 বাংলাদেশের শহরগুলোতে ডেঙ্গুর মতো মশাবাহিত রোগের চিকিৎসা, প্রতিরোধ এবং ঢাকার দুই সিটি, চট্টগ্রাম সিটি, সাভার ও তারাবো পৌরসভার চিকিৎসার বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ২০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি টাকায় দুই হাজার ১৯০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১০৯.৫০ টাকা হিসাবে)।



বুধবার (৩০ আগস্ট) এ ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

নগর স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা প্রকল্পের জন্য এ ঋণ অনুমোদন করা হয়। বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) থেকে এ অর্থ দেওয়া হচ্ছে। পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ঋণের মেয়াদ ৩০ বছর।

এ প্রকল্প প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোর একটি বলয় সৃষ্টি করবে। শহর এলাকার নাগরিকদের স্বাস্থ্য সমস্যা যেসব কারণে হয়, সেগুলো কমানোর চেষ্টা করাই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য।

বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটান কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেন, স্বাস্থ্যসেবার উন্নতিতে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে, বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায়। কিন্তু শহরাঞ্চলে সীমিত জনস্বাস্থ্য পরিষেবা রয়েছে। তাই দরিদ্র মানুষ এবং বস্তিবাসীরা প্রায়ই ব্যয়বহুল বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা নিতে বাধ্য হয়। উচ্চ জনসংখ্যার ঘনত্ব, জলবায়ু পরিবর্তন ও দ্রুত নগরায়নের ফলে ডেঙ্গু, সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ বৃদ্ধিসহ নতুন নতুন নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

এ প্রকল্পের আওতায় স্বাস্থ্যসেবা বাড়াতে পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিক ও নির্বাচিত বিদ্যমান জনস্বাস্থ্য সুবিধা সংস্কার করা হবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিক করা হবে। প্রকল্পটি নারীদের প্রসবপূর্ব পরিষেবা উন্নত করবে। আড়াই লাখেরও বেশি নারী গর্ভাবস্থায় কমপক্ষে চারটি চেকআপ গ্রহণের সুযোগ পাবেন।

এ প্রকল্প পরিবেশগত স্বাস্থ্য এবং প্রতিরোধমূলক পরিষেবার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। মশা নিয়ন্ত্রণ, চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, অসুস্থতা প্রতিরোধ এবং মানব স্বাস্থ্যের ওপর জলবায়ু পরিবর্তন ও বায়ু দূষণের প্রভাব কমাতে কাজ করবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মশার প্রজনস্থল পরিষ্কারের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর