বুধবার, ৪ঠা জুন ২০২৫, ২০শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সব ধরনের চাকরির নিয়োগে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি
  • সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে
  • বাস্তবমুখী মিত্যব্যয়ীতার বাজেট দেওয়া হয়েছে
  • ঈদে পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে সবার ছবি তোলা হবে
  • ট্রাইব্যুনালে হাজির হননি শেখ হাসিনা, ১৯ জুন চূড়ান্ত শুনানি
  • জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে
  • নগর ভবনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
  • সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়ার আভাস
  • ডিসেম্বরে চালু রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র, নেপাল থেকেও আসছে ৪০ মেগাওয়াট
  • বাজেটে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য থাকছে যেসব সুবিধা

শর্ত পূরণে জুনে মিলতে পারে আইএমএফ এর ঋণের দুই কিস্তি

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৫৯

দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির সংকট কাটাতে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ঋণের প্রথম কিস্তি গ্রহণ করে বাংলাদেশ। আগামী জুনে মিলতে পারে ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তির অর্থ। তবে, এর জন্য রাজস্ব আদায় বাড়াতে সব ধরনের কর ছাড়ের শর্ত জুড়ে দিয়েছে সংস্থাটি।  

এছাড়াও ঋণ কর্মসূচির অধীনে বেশকিছু শর্ত ও সংস্কার বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। 

চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশে আসার পর থেকে অর্থমন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ (এনবিআর) সরকারের উচ্চ পর্যায়ের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করে আইএমএফের প্রতিনিধি দল। সফরের শেষ দিন বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠকে বসেন দলটির সদস্যরা।

বৈঠকে শেষে ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির প্রতিনিধিরা জানান, রাজস্ব আদায় বাড়াতে বাতিল করতে হবে সব ধরনের কর ছাড়। তবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়তে থাকায় বাজারমুখী মুদ্রা বিনিময় হার নিয়ে সন্তুষ্ট আইএমএফ প্রতিনিধিরা। 

তারা জানান, বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তি আগামী জুনে মিলতে পারে।

এছাড়া বৈশ্বিক নানা চ্যালেঞ্জের মুখেও মূল্যস্ফীতি কমতে থাকায় বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে আইএমএফ। তবে বাংলাদেশকে আগামীতে বহুমুখী অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জও সামলাতে হতে পারে বলে সতর্ক করেছে প্রতিনিধি দলটি।

ঊল্লেখ্য, শর্ত ও সংস্কারের মধ্যে রয়েছে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করা ও নিট রিজার্ভ সংরক্ষণসংক্রান্ত শর্ত পূরণ। প্রথম তিনটি রিভিউ মিশনে এ বিষয়ে ছাড় দেওয়া হলেও চতুর্থ ও বর্তমানে চলমান মিশনে বেশ কঠোর অবস্থানে আইএমএফ।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর