শনিবার, ২৬শে এপ্রিল ২০২৫, ১৩ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • গরমে লোডশেডিং সহনীয় পর্যায়ে থাকবে
  • শিক্ষা মানে শুধু ডিগ্রি নয়, ন্যায় ও পরিবেশ রক্ষার দায়বদ্ধতা
  • আমরা দ্রুততার সঙ্গে একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে চাই
  • এবার বিপিএম-পিপিএম পদক পাচ্ছেন ৬২ পুলিশ সদস্য
  • রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • কেউ যাতে নিপীড়নের মুখে না পড়ে এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে জামায়াত
  • পোপকে শ্রদ্ধা জানাতে ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স বাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা
  • আইন উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতের গণমাধ্যমে মিথ্যা প্রতিবেদন
  • বার কাউন্সিলের এমসিকিউ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

পানি পান করে ক্ষুধা মেটাতাম, বলছেন অভিনেত্রী

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৪২

অভিনয়ে দক্ষতার প্রমাণ দিয়ে বলিউডে নিজের স্থান করে নিয়েছেন নুসরাত ভারুচা। সম্প্রতি তিনি তার পরিবারের দুঃসময়ের স্মৃতি চারণ করেছেন।

অভিনেত্রী জানিয়েছেন, তিনি তার পরিবারের একমাত্র আয়রোজগারের সদস্য ছিলেন। টাকা, পয়সা অত্যন্ত মেপে বুঝে খরচ করতেন। বিশেষ করে কলেজে পড়ার সময় অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে মাঝে মধ্যে পানি পান করে দিন কাটিয়েছেন।

এক সাক্ষাৎকারে নুসরত ভারুচা জানিয়েছেন, ‘খুব আগে থেকেই আমি ঠিক করে নিয়েছিলাম যে প্রতি মাসে আমি কত টাকা খরচ করব। আমার বেসিক চাহিদাগুলো কী কী সেটাও ঠিক করে নিয়েছিলাম। আর আয়ের যে টাকা বেঁচে থাকে সেটা স্বাভাবিকভাবেই বিনিয়োগ করি না হয় জমাই। টাকা কখনও আমার অ্যাকাউন্টে আসে না। আমার অ্যাকাউন্টেন্টদের নির্দেশ দেওয়া আছে তারা যেন সেটা সোজা আমার ওয়েলথ ম্যানেজারের কাছে পাঠিয়ে দেন বিনিয়োগ করার জন্য।’

তিনি আরও জানান, ‘আমার বাবার বয়স প্রায় ৭০ বছর, মায়ের ৬২। আমার দাদির বয়স ৯২ বছর। ওনারা সবাই আমার আয়ের উপর নির্ভরশীল। আমার ব্যাকআপ থাকা খুব জরুরি। ওনাদের যাতে কোনো সমস্যা না হয় সেজন্য আমাকে হিসেব করে চলতে হয়।’

কলেজে পড়ার সময়ে আর্থিক অনটনের স্মৃতি চারণ করে নুসরত বলেন, ‘আমি কলেজে পড়ার সময় আমাদের খুব আর্থিক অনটন ছিল। বাবার ব্যবসায় তেমন আয় হতো না। তাই আমি খুব বুঝে ভেবে টাকা খরচ করতাম। কলেজ লাইফে আমি ৫ বছর দিনে ৮ টাকার বেশি খরচ করতাম না, আর সেটাও যাতায়াতের জন্য। ট্রেন বাসে করে কলেজ যেতাম আর ফিরে আসতাম। কলেজে ফ্রি ছিল শুধু খাবার পানি। আমার ক্ষুধা পেলে আমি পানি খেতাম। বাবা যে আমায় টাকা দিতে চাইত না সেটা নয়। কিন্তু আমি সচেতন ভাবেই সেটা নিতাম না।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর