বুধবার, ৪ঠা জুন ২০২৫, ২০শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সব ধরনের চাকরির নিয়োগে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি
  • সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে
  • বাস্তবমুখী মিত্যব্যয়ীতার বাজেট দেওয়া হয়েছে
  • ঈদে পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে সবার ছবি তোলা হবে
  • ট্রাইব্যুনালে হাজির হননি শেখ হাসিনা, ১৯ জুন চূড়ান্ত শুনানি
  • জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে
  • নগর ভবনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
  • সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়ার আভাস
  • ডিসেম্বরে চালু রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র, নেপাল থেকেও আসছে ৪০ মেগাওয়াট
  • বাজেটে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য থাকছে যেসব সুবিধা

শফিকুল আলম

চট্টগ্রাম বন্দর কাউকে দিচ্ছি না, সংস্কার করা হবে

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৫ মে ২০২৫, ১৪:৫৪

চট্টগ্রাম বন্দর কাউকে দেওয়া হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, আমরা চট্টগ্রাম বন্দর কাউকে দিচ্ছি না। বন্দরকে সংস্কার করতে চাচ্ছি।

রোববার (২৫ মে) দুপুরে রাজধানীর ক্যাপিটাল মার্কেট সাংবাদিক ফোরামের আয়োজিত সিএমজেএফ টক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বড় কোম্পানিগুলো চট্টগ্রাম বন্দরকে যেন ম্যানেজ করতে পারে, আমরা তা চাচ্ছি। আমরা চট্টগ্রাম বন্দর কাউকে দিচ্ছি না। আমরা চাই টার্মিনালে যেন তারা বিনিয়োগ করেন, ম্যানেজ করেন। ইতোমধ্যে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়েছি, তারা তিন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে।

প্রেস সচিব বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা লেভেল যদি দ্রুত আমরা এগিয়ে নিতে পারি, সেটার একটা মাল্টিপেয়ার এফেক্ট হবে পুরো বাংলাদেশের ইকোনমিতে। পুরো বিশ্বে এখন ট্রেডের যে একটা প্রোটেকশনইজম চলছে, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা বেনিফিটের জায়গায় আছি। দ্রুত এটা থেকে বেনিফিট পেতে পারি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে একটা মেনুফ্যাকচারিং হ্যাব তৈরি করার জন্য আমাদের প্রধান উপদেষ্টা চেষ্টা করছেন। মেনুফ্যাকচারিং হাব তৈরি করার মূল শর্ত হচ্ছে আপনার বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বন্দরের দক্ষতাকে অন্য মাত্রা করতে হবে, আমাদের বন্দরের সেই অন্য মাত্রার দক্ষতা নেই। আমাদের সেই ম্যানেজমেন্ট স্কিলটাও তৈরি হয়নি। এটার জন্য আমরা বিদেশে বড় বড় কোম্পানির সঙ্গে কথা বলছি। ওরা যদি ম্যানেজ করেন তাহলে বন্দরের সক্ষমতা বাড়বে।

শফিকুল আলম বলেন, শেখ হাসিনার সময় ১০০টা ইকোনমিক জোন করা হয়েছিল। সে জোনগুলো পড়ে আছে, সেখানে মহিষের বাগান হয়ে গেছে। কেউ আসছে না তো। ইনভেস্টাররা না আসার মূল কারণ হচ্ছে, আমাদের বন্দরের সক্ষমতা নাই। আমাদের এখান থেকে দ্রুত একটা জিনিস বানিয়ে নেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই।

ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের সভাপতি গোলাম সামদানীর সভাপতিত্বে সিএমজেএফ টক অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেছেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক আবু আলী।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর