বুধবার, ৪ঠা জুন ২০২৫, ২০শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সব ধরনের চাকরির নিয়োগে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি
  • সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে
  • বাস্তবমুখী মিত্যব্যয়ীতার বাজেট দেওয়া হয়েছে
  • ঈদে পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে সবার ছবি তোলা হবে
  • ট্রাইব্যুনালে হাজির হননি শেখ হাসিনা, ১৯ জুন চূড়ান্ত শুনানি
  • জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে
  • নগর ভবনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
  • সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়ার আভাস
  • ডিসেম্বরে চালু রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র, নেপাল থেকেও আসছে ৪০ মেগাওয়াট
  • বাজেটে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য থাকছে যেসব সুবিধা

আসিফ মাহমুদ

বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ২৪.৭৩ শতাংশ বেড়েছে

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩১ মে ২০২৫, ১৮:০৭

চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

শুক্রবার (৩০ মে) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকের এক পোস্টে এ তথ্য জানান আসিফ মাহমুদ।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। যা আগের পুরো অর্থবছরের মোট পরিশোধের পরিমাণকেও ছাড়িয়ে গেছে।

আসিফ মাহমুদ বলেন, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে প্রায় ২০২ কোটি ডলার আসল বাবদ পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ১৬৬ কোটি ডলার-অর্থাৎ ৩২ দশমিক ৮৬ শতাংশ বেশি ছিল।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৯ মে) প্রকাশিত অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তৈরি জুলাই-এপ্রিল মাসের বিদেশি ঋণ পরিস্থিতির হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ উন্নয়ন সহযোগীদের মোট ৩৩৭ কোটি ডলার পরিশোধ করেছিল। চলতি অর্থছরের প্রথম ১০ মাসে ৩৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে।

ইআরডির তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরের একই সময়ে (জুলাই-এপ্রিল) বাংলাদেশে বৈদেশিক ঋণের আসল ও সুদ বাবদ মোট পরিশোধ করেছিল প্রায় ২৮১ কোটি ডলার। যার তুলনায়, চলতি অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের পরিশোধ বেড়েছে ২৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ।

অপর এক পোস্টে আসিফ মাহমুদ বলেন, অতি ভারি বৃষ্টিপাতের পরেও এবার জলাবদ্ধতা আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় কম হয়েছে। আগে থেকেই পানি প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনা ঠিক করা হয়েছিল। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের কর্মচারীরা বৃষ্টিতে ভিজে রাতভর কাজ করার ফলে দীর্ঘস্থায়ী হয়নি জলাবদ্ধতা।

এদিকে, কোথাও জলাবদ্ধতা থাকলে কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করার অনুরোধ করেছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর