শুক্রবার, ৬ই জুন ২০২৫, ২২শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ডিসিপ্লিন মানলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে যানজট-আইনশৃঙ্খলা
  • দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম
  • তেলের দাম কমানো হয়েছে, বাসে বাড়তি ভাড়া নিলেই ব্যবস্থা
  • বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পেল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল
  • চার দিনের সফরে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • গুমের ঘটনা নিয়ে একটি হরর মিউজিয়াম হওয়া উচিত
  • শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়
  • ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ ঠেকানো সম্ভব নয়
  • ৪ শতাধিক রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল
  • ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

পায়েলের নতুন গানে জীবন-মৃত্যুর দর্শন: ‘চিতায় পুড়ে সাধের দেহ’

বিনোদন রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৩ জুন ২০২৫, ১৬:১৫

বাংলা সংগীতের সম্ভাবনাময় কণ্ঠশিল্পী সাজিয়া ইসলাম পায়েল তার অষ্টম মৌলিক গান ‘চিতায় পুড়ে সাধের দেহ’ প্রকাশ করতে চলেছেন। আত্মজিজ্ঞাসা ও জীবন-মৃত্যুর অনিবার্যতাকে কেন্দ্র করে নির্মিত এই গানটি আগামীকাল (৪ জুন) বুধবার বিকেল ৪টায় পায়েলের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল @gaanrajpayel-এ ভিডিও আকারে প্রকাশ করা হবে। গানটিতে মডেল হিসেবেও রয়েছেন পায়েল নিজেই।

গানের গীতিকার বাউল আরেজ আলী, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন পরিমল মন্ডল। ভিডিও নির্মাণে ছিলেন আরমান হোসেন। গানটির প্রযোজনা করেছে সামাজিক সংগঠন শেকড়, এবং ডিজিটাল পার্টনার হিসেবে যুক্ত রয়েছে ইনফিকো।

‘চিতায় পুড়ে সাধের দেহ’ গানের কথায় উঠে এসেছে মানবজীবনের ক্ষণস্থায়িত্ব, মৃত্যুর অবধারিত বাস্তবতা এবং অস্তিত্বের গভীর প্রশ্ন। শ্মশানঘাট, চিতার আগুন, নিথর দেহ এবং হাওয়ায় উড়ে যাওয়া পাখির মতো প্রতীকী চিত্রকল্প গানটিকে এক ধ্রুপদী দর্শনের রূপ দিয়েছে।

এই গান সম্পর্কে শিল্পী পায়েল বলেন, “এই গানটি আমার নিজের গভীর অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ। আমাদের সবার জীবনই একদিন শেষ হয়ে যায়—কিন্তু আমরা কি সেই অনিবার্যতার জন্য প্রস্তুত? আমি চাই, গানটি মানুষকে কিছু সময়ের জন্য হলেও থমকে দাঁড়াতে বাধ্য করুক, ভাবনার খোরাক জোগাক।”

ভিডিওতে ব্যবহার করা হয়েছে বাংলার প্রকৃতি, নদী ও শ্মশানঘাটের বাস্তব চিত্র। এসব উপাদান গানটির ভাবগাম্ভীর্যকে আরও প্রকট করে তুলেছে। নিছক বিনোদনের সীমা ছাড়িয়ে গানটি হয়ে উঠেছে আত্মঅনুসন্ধান ও গভীর উপলব্ধির এক মাধ্যম।

প্রযোজনা সংশ্লিষ্টদের মতে, সময়োপযোগী বিষয়বস্তু, গভীর গীত-সুর এবং অর্থবহ চিত্রায়নের সমন্বয়ে গানটি শ্রোতাদের হৃদয়ে স্থায়ী আসন করে নিতে সক্ষম হবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর