শনিবার, ৩রা মে ২০২৫, ১৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান
  • সবার আগে বাংলাদেশ, এটিই হবে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য
  • হাসিনার বক্তব্যের ফরেনসিক প্রতিবেদন উপস্থাপন
  • ঢাকাসহ ৮ জেলায় বজ্রপাতের সতর্কতা জারি
  • শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়
  • শ্রমিকদের ৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ
  • ‘শ্রমিক-মালিকদের যৌথ প্রচেষ্টাই সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে’
  • মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে
  • জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেলো বরিশালের আমড়া
  • বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’

নির্বাচনের পর তিস্তা প্রকল্পের কাজ শুরু নিয়ে আশাবাদী চীনা রাষ্ট্রদূত

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৬:৫৫

তিস্তা উন্নয়ন প্রকল্পের বিষয়ে চীন এরই মধ্যে প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রকল্পের কাজ শুরুর বিষয়ে তিনি আশাবাদী।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর শেরাটন হোটেলে ‘বাংলাদেশে চীনের ভাবমূর্তি’ বিষয়ক এক সেমিনারে তিস্তা প্রকল্প নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর অলটারনেটিভস ওই সেমিনারের আয়োজন করে।

উল্লেখ্য, প্রস্তাবিত তিস্তা মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ভাটি থেকে তিস্তা-যমুনার মিলনস্থল পর্যন্ত নদীর প্রস্থ কমিয়ে ৭০০ থেকে ১০০০ মিটারে সীমাবদ্ধ করা হবে। নদীর গভীরতা বাড়বে ১০ মিটার। নদীশাসনের মাধ্যমে তিস্তা নদীকে সঠিক ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা, ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে পানি বহনক্ষমতা বাড়ানো, নদীর দুই পারে বিদ্যমান বাঁধ মেরামত করা, দুই পারে মোট ১০২ কিলোমিটার নতুন বাঁধ নির্মাণ করা ইত্যাদি।


চীনা অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ২০১৬ সালে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি হলেও নানা জটিলতায় সেটি থমকে যায়।

ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘আমরা এরই মধ্যে বাংলাদেশ থেকে তিস্তা নদীবিষয়ক কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব পেয়েছি। ওই প্রকল্পগুলোর খরচ অনেক বেশি। ওই বিপুল পরিমাণ খরচের চাপ কমানোর জন্য আমরা এটি ধাপে ধাপে করতে চাই।’

এর আগে তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে সম্পর্কের আরও উন্নতি হবে।

সেমিনারে সেন্টার ফর অলটারনেটিভস নির্বাহী পরিচালক ইমতিয়াজ আহমেদ একটি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন।

গবেষণাপত্রে দেখা যায় বড় একটি জনগোষ্ঠী ‘চীনের ঋণের ফাঁদ’ নিয়ে উদ্বিগ্ন হলেও দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে তারা আশাবাদী।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর