সোমবার, ৫ই মে ২০২৫, ২২শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ
  • প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
  • দিনের ভোট রাতে হওয়ার কোনো সুযোগ নেই আর
  • ভিসা আবেদন না করায় ১৪ হজ এজেন্সির কাছে ব্যাখ্যা তলব
  • স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ‘উচ্ছ্বসিত’ উপ-প্রেস সচিব
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
  • রপ্তানি ট্রফি নীতিমালা সংশোধনে বাণিজ্য উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিটি
  • এনায়েত উল্লাহর ১৯০ গাড়ি জব্দের আদেশ
  • মঙ্গলবার সকালে ঢাকায় ফিরছেন খালেদা জিয়া
  • অধিকার ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা ছাড়া রোহিঙ্গারা ফিরে যাবে না

ইবির লোকপ্রশাসন বিভাগের পুনর্মিলনী ১০ ফেব্রুয়ারি

রবিউল আলম , ইবি

প্রকাশিত:
৩০ জানুয়ারী ২০২৪, ১৬:২৭

আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্ভুক্ত লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান ঘিরে ৯ ফেব্রুয়ারি পিঠা উৎসব ও লালন সংস্কৃতির আয়োজন করতে যাচ্ছে বিভাগটি।বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন ভবন, ভবন সংলগ্ন রাস্তায় এবং ক্যাম্পাসে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে লাল-নীল ঝাড়বাতির শোভা বাড়ানোর মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার ( ৩০ জানুয়ারি) লোকপ্রশাসন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ ফকরুল ইসলাম ইবি রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

বিভাগীয় সূত্রে জানা যায়, অনলাইনে গুগল ফর্মের মাধ্যমে সাবেক ৫৮২ জন ও বর্তমানে অধ্যয়নরত ৩১৬ জন নিবন্ধন সহ পনেরোশ জনের মতো শিক্ষার্থীদের আয়োজন করতে যাচ্ছেন। এখানে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ ২৫০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৬০০ টাকা চাঁদা নির্ধারণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে সর্বমোট ৩২টি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অংশ নিচ্ছে।


এবিষয়ে পুনর্মিলনীর আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো: লুৎফর রহমান বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, লোকপ্রশাসন বিভাগ প্রথমবারের মতো এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করতে যাচ্ছে। বিভাগের ছাত্র এবং শিক্ষক হিসেবে আমার কাছে মনে হচ্ছে আমার বয়সের ব্যবধান গুচিয়ে আমি যে ৯২-৯৩ সেশনের ছাত্র ছিলাম সেখানে ফিরিয়ে নিয়েছে। সেই সময়ে শিক্ষক, বড় ভাই, সহপাঠীদের সাথে ক্যাম্পাসে-হলে যে বিচরণ ছিলো সেই স্বাদ পাচ্ছি।

জানতে চাইলে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো: ফকরুল ইসলাম বলেন, সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মেলবন্ধন স্থাপনের প্রয়াস। আয়োজনটি সাজাতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত এবং আমাদের সৌভাগ্যবান মনে করি। দেরীতে হলেও আমরা এতো সুন্দর একটি আয়োজন করতে যাচ্ছি। আমি এই শুভক্ষণে পুরাতন সকল শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাই এবং আমি আমার বিভাগের পক্ষ থেকে তাদের সুস্বাগত জানাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল যুগের এই চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের জন্য অবশ্যই এধরণের উদ্যোগ প্রতি বিভাগের নেওয়া উচিত। বর্তমান বিশ্বের এই চাহিদাকে মাথায় রেখে আমাদের বিভাগের পক্ষ থেকে এধরণের উদ্যোগ নিয়েছি। আমার কাছে মনে হয়েছে বর্তমান যারা ছাত্র তাদের জন্য সহায়ক একটি উদ্যোগ হবে এবং তাদের অনুপ্রাণিত করবে। পুরাতনদের অভিজ্ঞতা, পরামর্শ নতুনদের উজ্জীবিত করবে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর