বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের স্ত্রীর স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোকের আদেশ
  • আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই
  • বিনিয়োগ বাড়ানো ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা ড. ইউনূসের লক্ষ্য
  • রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরের পর সরকারের সহযোগী ভূমিকায় নেই
  • ‘অধিকার আদায়ে তরুণদের আর যেন জীবন দিতে না হয়’
  • বাতিল হচ্ছে সাইবার আইনের ৯৫ ভাগ মামলা
  • ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পাশে থাকবে চীন’
  • বনভূমি উদ্ধারে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন
  • দেশের তাপমাত্রা উঠতে পারে ৩৯.৯ ডিগ্রি পর্যন্ত

যুদ্ধকে ‘না’ বলতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি শেখ হাসিনার আহ্বান

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:০৮

সব প্রকার আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলতে বিশ্ব নেতাদের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে থাইল্যান্ডে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে (ইউএনসিসি) এসক্যাপ হলে এশিয়া ও প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত স্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তা। আমাদের অবশ্যই সব ধরনের আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলতে হবে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ মহাসচিবের ‘নিউ অ্যাজেন্ডা ফর পিস’-কে সমর্থন করে।

সব যুদ্ধ, আগ্রাসন ও নৃশংসতা বন্ধ করার জন্য বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গাজায় হামলা শুধুমাত্র হতাহত বিশেষ করে নারী ও শিশুদের হতাহতের সংখ্যা বাড়াচ্ছে। কিন্তু আলোচনা শান্তি আনতে পারে।

শেখ হাসিনা বলেন, ফিলিস্তিনে যুদ্ধ ও গণহত্যা চলছে। এটা বন্ধ করতে হবে। যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না।

এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা তার উদ্যোগ ও শাসনামলে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশে ‘পার্বত্য শান্তি চুক্তি’র কথা উল্লেখ করেন, যা জনগণের মধ্যে শান্তি ফিরিয়ে এনেছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অবশ্যই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আঞ্চলিক বিরোধ ও উত্তেজনা নিষ্পত্তি করতে হবে। সর্বোপরি জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি আমাদের পারস্পরিক সম্মান দেখাতে হবে।

শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে থাইল্যান্ডে ছয়দিনের সরকারি দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সফরে ব্যাংককে আছেন। আগামী ২৯ এপ্রিল দেশে ফিরবেন তিনি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর