শনিবার, ১০ই মে ২০২৫, ২৭শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন করা হবে
  • সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২২৭১
  • সন্ধ্যায় উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক
  • সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
  • ইন্টারপোলের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে ফেরাতে চেষ্টা চলছে
  • আবদুল হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে যে তথ্য দিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • জাতীয় সনদ নিঃসন্দেহে নাগরিকদের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে
  • চট্টগ্রামে প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানাতে জোর প্রস্তুতি চলছে
  • সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ছাড়া আইনের শাসন থাকবে না
  • হজে গিয়ে ৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

চেকিংয়ের জন্য পুলিশ গাড়ি থামায়, এটি চাঁদাবাজির অংশ নয়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
১১ জুন ২০২৪, ১৭:১১

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘বিভিন্ন সময় পুলিশ ফিটনেসবিহীন গাড়ি চেক করার জন্য সড়কে থামায়। গাড়িতে অবৈধ কিছু নিয়ে যাওয়া হচ্ছে- এমন মনে করলে পুলিশ গাড়ি থামায়।

এটি কোনো চাঁদাবাজির অংশ নয়, নিয়মিত চেকিংয়ের বিষয়। ’
তিনি বলেন, ‘চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাজ করছে, পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতারাও চাঁদাবাজির বিষয়ে খেয়াল রাখছেন। আমরা আশা করি, এবার ঈদুল আজহায় চাঁদাবাজি অনেক কম দেখব। ’

মঙ্গলবার (১১ জুন) দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত হাইওয়ে পুলিশের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘মহাসড়কে চাঁদাবাজি এখনো আমরা অ্যাল্যাউ করি না। পরিবহন সেক্টরের নেতারা আমাদের কাছে একটি তালিকা দিয়ে দেন, কোন স্টেশনে কত টাকা সার্ভিস চার্জ দেবেন। এর বাইরে গেলে তাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশনে যেতে বলা হয়। আমরা সেই তালিকায় প্রাধান্য দিয়ে থাকি। ’

তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি তাদের সার্ভিস চার্জ নির্দিষ্ট স্থান থেকে নেওয়া হোক। নির্দিষ্ট স্থান থেকে না নেওয়ায় পুলিশ বিড়ম্বনার শিকার হয়। অনেকে মনে করেন চাঁদাবাজি হচ্ছে। ’

এর আগে, আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মূল কাজ হলো সড়ক নিরাপদ রাখা। মানুষের শরীরে যদি রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তবে মানুষ বিকল হয়ে পড়বে। তেমনি সড়কে যদি পরিবহন ঠিকভাবে চলে, তাহলেই ব্যবসা-বাণিজ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক থাকবে। নৌপথে নিরাপত্তা জন্য তৈরি করা হয়েছে নৌ পুলিশ, হাইওয়ে নিরাপদ রাখতে হাইওয়ে পুলিশ তৈরি করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। আমি মনে করি, সবাই যদি আইন মেনে চলে, তবে কাউকে আর জরিমানা দিতে হবে না। ’

তিনি বলেন, ‘আমরা মহাসড়কে নসিমন-করিমন চলাচলের বিষয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা চাই অবৈধ কোনো যান যাতে মহাসড়কে না আসে। মহাসড়ক যাতে নিরাপদ থাকে, সেজন্য আমরা কাজ করছি। আমাদের হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে। ’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর