সোমবার, ১২ই মে ২০২৫, ২৯শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর পাকিস্তানে পালিত হলো ‘ধন্যবাদ জ্ঞাপন দিবস’
  • ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
  • যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
  • গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
  • ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
  • ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের
  • ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
  • হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
  • বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
  • যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

মিয়ানমার পরিস্থিতি

রাখাইনে দিনভর বিমান হামলা, বিস্ফোরণ

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১০ জুলাই ২০২৪, ১১:৩১

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা সমর্থিত বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে তুমুল সংঘাত চলছে। (৯ জুলাই) মঙ্গলবার সারা দিন রাখাইনের বিভিন্ন এলাকায় বিমান হামলা ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের নাফ নদের তীরে শত শত মানুষ এসব দৃশ্য দেখেছে। বোমা বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে সীমান্তের এপারে।


সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুস সালাম বলেন, মঙ্গলবার সকাল থেকে শাহপরীর দ্বীপ সীমান্তের ওপারে ব্যাপক বোমা বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এ সময় রাখাইনের আকাশে বিমান চক্কর দিতে দেখা গেছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত এভাবে চলছিল।

শাহপরীর দ্বীপের বাসিন্দা সোনা আলী বলেন, শাহপরীর দ্বীপ সীমান্তের বিপরীতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের পাতেঞ্জা ও মন্নিপাড়া গ্রামের অবস্থান।


মঙ্গলবার সারা দিন রাখাইনের ওই দুই গ্রাম ঘিরে হামলা হয়েছে। নাফ নদের জেটি থেকে সব কিছু দেখা যায় এবং বোমা ও মর্টার শেলের বিকট শব্দ শোনা গেছে।
জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা গৃহিণী রহিমা খাতুন বলেন, ‘কিছুক্ষণ পর পর বিমান উড়ে আসে, যেন আমাদের মাথার ওপর দিয়ে যাচ্ছে। এরপর বোমার শব্দ হয়।


আমাদের ঘরবাড়ি কেঁপে ওঠে। সারা দিন বিরতিহীনভাবে চলছে। নাফ নদের মিয়ানমার অংশে বোমা পড়তে দেখা যায়।’
রাখাইনের মন্নিপাড়ার বাসিন্দা রোহিঙ্গা মোহাম্মদ ইয়াকুব বলেন, ‘মন্নিপাড়া এলাকা এখনো জান্তা বাহিনীর দখলে। আরাকান আর্মি এই এলাকার দখল নিতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে।


এ নিয়ে দুই বাহিনীর মধ্যে হামলা হচ্ছে। মর্টার শেল, বোমা, বিমান হামলা এ সব কিছুর মধ্যে আমাদের দিন যাচ্ছে। কোথাও পালিয়ে আশ্রয় নেওয়ার পথও খোলা নেই। গ্রামে মর্টার শেল ও বোমা পড়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছি।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর