রবিবার, ৪ঠা মে ২০২৫, ২১শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • স্থায়ী একটি গণমাধ্যম কমিশনের সুপারিশ করেছি
  • হাসিনা-পুতুলসহ পেছালো ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার প্রতিবেদন
  • রাখাইনে ‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে কোনো চুক্তি করেনি সরকার
  • হজযাত্রীদের ভিসা আবেদন সোমবার দুপুর ১২টার মধ্যে করতে হবে
  • ঐকমত্যের জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে
  • নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত সুপারিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট
  • পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ হ্যাকড
  • সৌদি পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী
  • আল জাজিরার তথ্যচিত্রে ড. ইউনূসের ভূয়সী প্রশংসা
  • ‘ফেরেশতা এলেও কয়েক মাসে এ দেশকে ঠিক করতে পারবে না’

জ্বালানি উপদেষ্টা

নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনে অব্যবহৃত জমি অধিগ্রহণ করবে সরকার

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫:৫৯

নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনে অন্তর্বর্তী সরকার রেল ও সড়কসহ বিভিন্ন খাতের অব্যবহৃত জমি অধিগ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবীর খান। এজন্য শিগগিরই একটি আইনও করা হবে বলে জানান তিনি।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা জানান উপদেষ্টা।

ফাওজুল কবীর খান বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার ঘটুক, এটি আগের সরকার আন্তরিকভাবে চায়নি। দেশের এখন নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনে যেতে হবে। নবায়নযোগ্য শক্তি ছাড়া দেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই।

তবে, নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা প্রয়োজনীয় জায়গার অভাব উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইকোনমিক জোন নির্মাণের নামে সাধারণ মানুষের অনেক জমি অধিগ্রহণ করলেও সেখানে কিছুই করা হয়নি। এতে কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হয়নি।

এছাড়া অর্থায়ন সংকট ও কারিগরি প্রযুক্তির অভাবকেও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের ক্ষেত্রে সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করে জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রকৃত সমস্যা কোথায়, সেটি চিহ্নিত করা দরকার। বর্তমান সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনে রেল-সড়কসহ বিভিন্ন খাতের অব্যবহৃত জমি অধিগ্রহণ করবে। এ জন্য শিগগিরই একটি আইন করবে সরকার।

আওয়ামী লীগ সরকার বিশেষ ক্ষমতা আইন প্রয়োগ করে নতুন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করার জন্য যেসব সম্মতিপত্র দিয়েছিল সেগুলো এখন আর প্রযোজ্য হবে না বলেও জানান ফাওজুল কবীর খান।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাশরুর আরেফীন, সিপিডির রিসার্চ ডিরেক্টর খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, ইকোনমিক রিপোর্টাস ফোরামের সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মৃধা, সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম প্রমুখ।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর