বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৮ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান
  • সবার আগে বাংলাদেশ, এটিই হবে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য
  • হাসিনার বক্তব্যের ফরেনসিক প্রতিবেদন উপস্থাপন
  • ঢাকাসহ ৮ জেলায় বজ্রপাতের সতর্কতা জারি
  • শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়
  • শ্রমিকদের ৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ
  • ‘শ্রমিক-মালিকদের যৌথ প্রচেষ্টাই সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে’
  • মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে
  • জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেলো বরিশালের আমড়া
  • বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’

আপিল বিভাগ

তারেক রহমানের সেই ৪ মামলা বাতিলই থাকবে

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৫০

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা চাঁদাবাজির চারটি মামলা বাতিল করে হাইকোর্টের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। রোববার (৫ জানুয়ারি) হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের দায়ের করা লিভ টু আপিল খারিজ করে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক।

আইনজীবীদের দেওয়া তথ্য অনুসারে, চাঁদাবাজির অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাজধানীর পৃথক দুটি থানায় করা চারটি মামলার কার্যক্রম বাতিল ঘোষণা করে গত ২৩ অক্টোবর হাইকোর্ট রায় দেন। ২০০৭ সালে গুলশান থানায় তিনটি এবং ধানমন্ডি থানার একটি মামলাসহ ওই চার মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে তারেক রহমানের করা পৃথক আবেদনের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে ওই রায় দেওয়া হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ গত ডিসেম্বরে পৃথক লিভ টু আপিল করে। পৃথক লিভ টু আপিল গত ৯ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে ওঠে। আদালত লিভ টু আপিল আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন। লিভ টু আপিলগুলো ৪ জানুয়ারি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় রাখা হয়।

তারা আরও জানান, রেজা কনস্ট্রাকশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফতাব উদ্দিন ২০০৭ সালের ২৭ মার্চ তারেকের ঘনিষ্ঠ বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনসহ অন্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আল আমিন কনস্ট্রাকশনের কর্মকর্তা সৈয়দ আবু শাহেদ সোহেল চাঁদাবাজির অভিযোগে একই বছরের ৪ মে গুলশান থানায় একটি মামলা করেন। তারেক রহমান ও তার একান্ত সহকারী মিয়া নূরউদ্দিন অপুকে আসামি করে ঠিকাদার আমীন আহমেদ ভুঁইয়া চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে দ্রুত বিচার আইনে গুলশান থানায় ২০০৭ সালের ৮ মার্চ একটি মামলা করেন। ঠিকাদার মীর জাহির হোসেন ধানমন্ডি থানায় ২০০৭ সালের ১ এপ্রিল গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে অপর মামলাটি করেন। এই চার মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে ২০০৭ ও ২০০৮ সালে হাইকোর্টে পৃথক আবেদন করেন তারেক রহমান। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। চূড়ান্ত শুনানি শেষে রুল অ্যাবসলিউট (চূড়ান্ত) ঘোষণা করে গত ২৩ অক্টোবর রায় দেন হাইকোর্ট।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর