বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়

প্রেস সচিব 

বিগত সরকারের মিথ্যার কারণেই বাজার নিয়ন্ত্রণে হিমশিম

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৩০

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের মিথ্যা তথ্যের কারণেই বাজার নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তী সরকার হিমশিম খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) সকালে কৃষি সাংবাদিকতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ উদ্বোধন শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রেস সচিব বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার এতদিন দেশবাসীকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে। বলেছে, বছরের পর বছর উৎপাদন বেড়েছে। কিন্তু ঘটনা উল্টো। যার ফলেই অন্তর্বর্তী সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে।

সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, আলুর উৎপাদন কম হওয়ায় দাম বেড়েছে। যদিও বিগত সরকার আলুর বাম্পার দেখিয়েছে।

শফিকুল আলম বলেন, শেখ মুজিবুর রহমানের জুট চুক্তি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত ছিল। এর ফলাফল, ১৯৭৪ সালে ১০ লাখ মানুষ না খেয়ে মারা গেছে।

তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালের বাজেট জনবান্ধব হবে। যৌক্তিকতা বিবেচনা করেই সরকারি চাকরিজীবীদের মহার্ঘ্য ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

এরপর নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যুতে প্রেস সচিব বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেই সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট চূড়ান্ত করা হবে। সেইসঙ্গে সরকার কী পরিমাণ সংস্কার চায়, তার ওপর ভিত্তি করে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ হবে।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার প্রসঙ্গে শফিকুল আলম বলেন, আওয়ামী লীগের যাদের হাতে রক্ত আছে, তাদের সবার বিচার হবে। দলটির নেতাদের মধ্যে এখনও কোনো অনুশোচনা নাই। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা এই সরকারের নেই। তাদের নিষিদ্ধের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে রাজনৈতিক দলগুলো।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর