বৃহঃস্পতিবার, ১লা মে ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়

যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২২ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৩৩

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে শতাধিক লাশের সন্ধান পেয়েছেন বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্মীরা। যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকরের পর গত ২ দিনে সেখান থেকে পচা-গলা এসব লাশ উদ্ধার করা হয়।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে দুই দিনে ১২০টি পচা লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের সঙ্গে কথা বলার সময় একজন বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্মী হাইথাম হামস বলেন, ‘গত দুই দিনে আমরা ১২০টি পচা মৃতদেহ উদ্ধার করেছি। সেগুলো সম্পূর্ণরূপে পচে গেছে এবং কেবল কঙ্কালের অবশিষ্টাংশ রয়েছে। এসব লাশ গাজার বেসামরিক জনগণের ওপর ইসরায়েল কর্তৃক পরিচালিত ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা প্রকাশ করে।

যুদ্ধ বিরতি চুক্তির পর গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা দলগুলো এখনও গাজার বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধের ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি উন্মোচন করছে এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে পচে যাওয়া মৃতদেহগুলি উদ্ধার করছে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধে কমপক্ষে ৪৭ হাজার ১০৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহক হয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ১৪৭ জন। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। তবে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা এর থেকে বেশি। বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে আছেন, বহু মৃতদেহ পড়ে আছে এসব ধ্বংসস্তূপের নিচে। যুদ্ধকালীন সময়ে আক্রান্ত এসব স্থানে ঠিকভাবে পৌঁছাতে বা উদ্ধারকার্য চালাতে পারেনি প্রতিরক্ষা দলগুলো।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর