বুধবার, ৩০শে এপ্রিল ২০২৫, ১৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
  • যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ
  • সরকারের প্রচেষ্টা হচ্ছে মানবাধিকার ও শ্রমিক অধিকার সমুন্নত রাখা
  • সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও স্বচ্ছতার প্রশংসা করলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঘর বিতরণ করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরাও উচ্চতর গ্রেড পাবেন
  • ঢাকার বাতাস আজ খুব অস্বাস্থ্যকর
  • স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়

১০ বছর লাগবে গাজা থেকে অবিস্ফোরিত বোমা সরাতে

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১৭:০৮

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চলছে। তবে সেখানে যুদ্ধে ইসরায়েলের ব্যবহার করা যেসব বোমা অবিস্ফোরিত রয়েছে, সেসব সরানো হবে বড় এক চ্যালেঞ্জ।

এতে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে।

সম্প্রতি জাতিসংঘের ত্রাণ ও মানবিক সহায়তাসংক্রান্ত সংস্থা (ওসিএইচএ) এমনটি বলেছে। সংস্থাটি বলছে, গাজা পুনর্গঠনের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হবে ১৫ মাসের যুদ্ধের পর ফেলে যাওয়া ল্যান্ডমাইন এবং অন্যান্য অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ সরানো।

জাতিসংঘসহ অন্যান্য মানবিক সংস্থার সম্মিলিত গোষ্ঠী গ্লোবাল প্রোটেকশন ক্লাস্টারের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে ওসিএইচএ বলেছে, গাজায় ধ্বংসস্তূপের নিচে যেসব বিস্ফোরক যুদ্ধাস্ত্র চাপা পড়ে আছে, সেগুলো সরাতে ১০ বছরেরও বেশি সময় লাগবে। এতে খরচ হবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার।

গাজায় প্রায় ৪২ মিলিয়ন টন ধ্বংসস্তূপে বিস্ফোরকের পাশাপাশি অ্যাসবেস্টস, অন্যান্য বিপজ্জনক দূষক পদার্থ এবং মানুষের কঙ্কাল রয়েছে।

এদিকে যুদ্ধবিরতির মধ্যে গাজায় ত্রাণ সরবরাহ বাড়াচ্ছে বিভিন্ন সংস্থা। জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা বলেন, গাজায় ত্রাণ সংস্থাগুলো খাদ্য সরবরাহ বাড়াচ্ছে। বেকারিগুলো চালু হচ্ছে। হাসপাতালগুলো পুনরায় সচল করা হচ্ছে। মেরামত করা হচ্ছে পানি সরবরাহের লাইনগুলো।

গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা দপ্তর বলছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে উপত্যাকাটিতে এ পর্যন্ত ১৬২টি মরদেহ পাওয়া গেছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর