শুক্রবার, ২৫শে এপ্রিল ২০২৫, ১২ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • তন্ময়সহ শেখ পরিবারের ৪ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
  • সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
  • ২৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
  • সরকারি কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করা যাবে তদন্ত ছাড়াই
  • ওয়ার্ড সচিব ঘুষ গ্রহণকালে হাতেনাতে গ্রেপ্তার
  • নির্বাচন কমিশন সংস্কারের দিকে তাকিয়ে থাকবে না
  • পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • আইসিটির দুর্নীতি তদন্ত ও শ্বেতপত্র প্রণয়নে টাস্কফোর্স
  • তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি

বাংলাদেশের কোন কৌশলে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে রাজি হলো মিয়ানমার

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৫ এপ্রিল ২০২৫, ১১:১৮

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে দেশে ফেরতের উপযুক্ত হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে মিয়ানমার। বাংলাদেশের কূটনীতিতে যা অন্যতম বড় সাফল্য। দীর্ঘ ৮ বছর বাংলাদেশের গলার কাঁটা হিসেবে আটকে থাকা এই রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে কীভাবে মিয়ানমারকে রাজি করাল বাংলাদেশ। কোন কৌশলের কারণে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার; এবার জানা গেল সেই কৌশল।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার তার এক ফেসবুক পোস্টে ব্যাখ্যা করেছেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে সরকারের শক্তিশালী অবস্থানের কথা। যেখানে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে প্রধান উপদেষ্টার হাই-রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমানের ভূমিকাও তুলে ধরেছেন তিনি।

আজাদ মজুমদার তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘রয়টার্স, ইএফই এবং ওয়াশিংটন পোস্টের মতো একাধিক সংবাদমাধ্যমে আমি (ড. খলিলুর রহমান) প্রায় দুই দশক ধরে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা করেছি, ক্যাম্পের প্রতিটি কোণে গিয়েছি এবং তাদের দুর্দশা সম্পর্কে অনেক গল্প লিখেছি, বিশেষ করে ২০১৭ সালের গণহত্যার পর।’

তিনি আরও লেখেন, ‘আমি কখনো ভাবিনি যে আমি সংকটের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত প্রত্যক্ষ করার এত কাছাকাছি পৌঁছে যাব, যা অবশেষে তাদের দীর্ঘ প্রতীক্ষিত প্রত্যাবাসনের দরজা খুলে দেবে।’

এরপর রোহিঙ্গা ইস্যুতে ব্যাংককে বাংলাদেশ সরকারের শক্তিশালী অবস্থান তুলে ধরে তিনি জানান, ‘গতকাল, ব্যাংককে, বাংলাদেশ প্রথমে মিয়ানমারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকৃতি জানায়, কারণ তাদের নেতা বিআইএমএসইসি ভাষণে রোহিঙ্গাদের ‘অবৈধ বাঙালি’ বলে অভিহিত করেছিলেন। পরে মিয়ানমার ১ লাখ ৮০ হাজার জন রোহিঙ্গা ফিরে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত বলে রাজি হওয়ার পরেই এই বৈঠকটি হয়।’

রোহিঙ্গা সমস্যা নিরসরে কাজ করা ড. খলিলুর রহমানের প্রশংসা করে আজাদ মজুমদার লিখেন, ‘উচ্চ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান কীভাবে পুরো বিষয়টি পরিচালনা করেছেন তা দেখে আমি অবাক হয়েছি। অভিবাদন।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর