বৃহঃস্পতিবার, ২৪শে এপ্রিল ২০২৫, ১১ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ার্ড সচিব ঘুষ গ্রহণকালে হাতেনাতে গ্রেপ্তার
  • নির্বাচন কমিশন সংস্কারের দিকে তাকিয়ে থাকবে না
  • পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • আইসিটির দুর্নীতি তদন্ত ও শ্বেতপত্র প্রণয়নে টাস্কফোর্স
  • তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
  • দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে
  • নতুন দল নিবন্ধনে সময় বাড়িয়ে গণবিজ্ঞপ্তি
  • অতিরিক্ত হর্ন বাজানো শুধু আইন লঙ্ঘন নয় আচরণগত অবক্ষয়ও
  • ঢাকায় আসছেন ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

শর্ত পূরণে জুনে মিলতে পারে আইএমএফ এর ঋণের দুই কিস্তি

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৫৯

দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির সংকট কাটাতে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ঋণের প্রথম কিস্তি গ্রহণ করে বাংলাদেশ। আগামী জুনে মিলতে পারে ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তির অর্থ। তবে, এর জন্য রাজস্ব আদায় বাড়াতে সব ধরনের কর ছাড়ের শর্ত জুড়ে দিয়েছে সংস্থাটি।  

এছাড়াও ঋণ কর্মসূচির অধীনে বেশকিছু শর্ত ও সংস্কার বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। 

চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশে আসার পর থেকে অর্থমন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ (এনবিআর) সরকারের উচ্চ পর্যায়ের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে বৈঠক করে আইএমএফের প্রতিনিধি দল। সফরের শেষ দিন বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠকে বসেন দলটির সদস্যরা।

বৈঠকে শেষে ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির প্রতিনিধিরা জানান, রাজস্ব আদায় বাড়াতে বাতিল করতে হবে সব ধরনের কর ছাড়। তবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়তে থাকায় বাজারমুখী মুদ্রা বিনিময় হার নিয়ে সন্তুষ্ট আইএমএফ প্রতিনিধিরা। 

তারা জানান, বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তি আগামী জুনে মিলতে পারে।

এছাড়া বৈশ্বিক নানা চ্যালেঞ্জের মুখেও মূল্যস্ফীতি কমতে থাকায় বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে আইএমএফ। তবে বাংলাদেশকে আগামীতে বহুমুখী অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জও সামলাতে হতে পারে বলে সতর্ক করেছে প্রতিনিধি দলটি।

ঊল্লেখ্য, শর্ত ও সংস্কারের মধ্যে রয়েছে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করা ও নিট রিজার্ভ সংরক্ষণসংক্রান্ত শর্ত পূরণ। প্রথম তিনটি রিভিউ মিশনে এ বিষয়ে ছাড় দেওয়া হলেও চতুর্থ ও বর্তমানে চলমান মিশনে বেশ কঠোর অবস্থানে আইএমএফ।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর