বৃহঃস্পতিবার, ২৪শে এপ্রিল ২০২৫, ১১ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • তন্ময়সহ শেখ পরিবারের ৪ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
  • সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
  • ২৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
  • সরকারি কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করা যাবে তদন্ত ছাড়াই
  • ওয়ার্ড সচিব ঘুষ গ্রহণকালে হাতেনাতে গ্রেপ্তার
  • নির্বাচন কমিশন সংস্কারের দিকে তাকিয়ে থাকবে না
  • পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • আইসিটির দুর্নীতি তদন্ত ও শ্বেতপত্র প্রণয়নে টাস্কফোর্স
  • তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি

জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২১ এপ্রিল ২০২৫, ১৩:৩৫

জলবায়ু ও নগর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর এবং টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনে তরুণদের সম্ভাবনা ও উদ্ভাবন কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসসিএপি) ৮১তম অধিবেশনে সোমবার এক ভিডিও বার্তায় এ আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ কথা জানিয়েছেন।

আজ থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে ইএসসিএপি’র এ অধিবেশন শুরু হয়।

‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে স্থিতিশীল এবং টেকসই নগর উন্নয়নের জন্য আঞ্চলিক সহযোগিতা’ এই প্রতিপাদ্যে শুরু হওয়া অধিবেশনে ৫৩টি সদস্য রাষ্ট্র এবং ৯টি সহযোগী সদস্য দেশ অংশ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। উদ্বোধনী অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ভিডিও বার্তার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন।

এ সময়ে তিনি তাঁর বক্তব্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং জলবায়ু-সহনশীল নগর উন্নয়নের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন। ইউনূস দেশের সংস্কার অভিযাত্রা ও ‘থ্রি জিরো ভিশন’— অর্থসম্পদের কেন্দ্রীকরণের অবসান, বেকারত্বের অবসান এবং নিট কার্বন নিঃসরণ শূন্যের লক্ষ্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

অধিবেশনটি বাংলাদেশের জন্য একটি কৌশলগত মঞ্চ হিসেবে কাজ করছে, যেখানে দেশটি তার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার, সহযোগিতা গভীরতর করার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও রূপান্তরমূলক নগর সমাধানের মাধ্যমে ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা অর্জনের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করার সুযোগ পাচ্ছে।

সপ্তাহব্যাপী সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের তাৎপর্যপূর্ণ অবদান ও মূল্যবান অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার প্রত্যাশা করা হচ্ছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর