বৃহঃস্পতিবার, ২৪শে এপ্রিল ২০২৫, ১১ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল nagorikdesk@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ার্ড সচিব ঘুষ গ্রহণকালে হাতেনাতে গ্রেপ্তার
  • নির্বাচন কমিশন সংস্কারের দিকে তাকিয়ে থাকবে না
  • পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • আইসিটির দুর্নীতি তদন্ত ও শ্বেতপত্র প্রণয়নে টাস্কফোর্স
  • তুরস্ক ও আমিরাত সফরে প্রধান বিচারপতি
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
  • দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে
  • নতুন দল নিবন্ধনে সময় বাড়িয়ে গণবিজ্ঞপ্তি
  • অতিরিক্ত হর্ন বাজানো শুধু আইন লঙ্ঘন নয় আচরণগত অবক্ষয়ও
  • ঢাকায় আসছেন ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

পোলিও টিকা সরবরাহ বন্ধ

গাজায় ঝুঁকিতে ৬ লাখ শিশু

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৪

দিন যতই গড়াচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজায়। নিরাপদ বলে আর কোনও স্থান বাকি নেই অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে। একদিকে চলছে নির্বিচার অভিযান, অন্যদিকে আটকে দেওয়া হয়েছে সব রকমের ত্রাণ সহায়তা। বুলেট-গোলার আঘাতে ফিলিস্তিনিদের প্রাণহানি তো নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছেই; খাদ্য-পানি-ওষুধ আর চিকিৎসার অভাবেও দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল।

ইসরায়েলের আরোপিত অবরোধে ত্রাণ প্রবেশ করতে না পারায় তীব্র খাদ্য ও ওষুধ সংকটে ভুগছে গাজাবাসী। শঙ্কা বাড়ছে রোগ-বালাই ও মহামারির। সরবরাহ বন্ধ থাকায় অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে স্থগিত হয়ে গেছে পোলিও টিকাদান কর্মসূচিও। এমন পরিস্থিতিতে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা বিরাজ করছে গাজা জুড়ে; শারীরিক অক্ষমতার ঝুঁকিতে আছে প্রায় ৬ লাখ শিশু। 

বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই দাবি করেছেন গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র খলিল দেকরান। বুধবার (২৩ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা। 

খলিল দেকরান বলেছেন, অবিলম্বে পোলিও ভ্যাকসিন না পৌঁছালে আমরা একটি সত্যিকারের বিপর্যয়ের সাক্ষী হবো বলে মনে হচ্ছে। 

তিনি আরও বলেন, শিশু ও রোগীদের রাজনৈতিক ব্ল্যাকমেইলের কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা উচিত নয়। গত ২ মার্চ ইসরায়েলের আরোপিত অবরোধের কারণে গাজায় ভ্যাকসিনসহ সব ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম প্রবেশ আটকে গেছে এবং প্রায় ৬ লাখ ২ হাজার শিশু স্থায়ী পক্ষাঘাত এবং দীর্ঘস্থায়ী অক্ষমতার ঝুঁকিতে পড়ে গেছে।

প্রসঙ্গত, বিগত দুই দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো গাজায় পুনরায় আবির্ভূত ঘটেছে পোলিওর। তারপর থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বর, অক্টোবর এবং চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিন দফা টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করেছে জাতিসংঘ, ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য দাতব্য সংস্থাগুলো।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর